বাণিজ্য ও কৃষি মন্ত্রণালয়ের মধ্যে কোনো টানাপোড়েন নেই বলে মন্তব্য করেছ🔜েন আওয়ামী লীগের প্রেসিডিয়াম সদস্য ও কৃষিমন্ত্রী ড. আব্দুর রাজ্জাক।
শুক্রবার (৩০সেপ্ট🀅েম্বর) বিকালে টাঙ্গাইল শহীদ স্মৃতি পৌর উদ্যানে অনুষ্ঠিত আওয়ামী লীগের ত্রি-বার্ষিক সম্মেলনে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এ কথা বলেন।
ড. আব্দুর রাজ্জাক বলেন, “বাণিজ্য ও কৃষি মন্ত্রণালয় আমরা একে অপরের সঙ💯্গে সমন্বয়ের করে কাজ করছি। আমি মনে করি খোল💖া বাজার অর্থনীতিতে ও মুক্তবাজার অর্থনীতিতে দাম নিয়ন্ত্রণ করা খুবই কঠিন। তবুও আমরা মনিটরিং করছি।”
কিছু অসাধু ব্যবস🔯ায়ী কৃত্রিম ঘাটতি সৃষ্টি করে দাম বাড়িয়ে মুনাফা করছে। সরকার সেদিকে খেয়াল রাখছে জানিয়ে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, “খাদ্য শস্যের দাম বাড়ছে, মানুষের কষ্ট হচ্ছে। এ কথা আমরা বারবার বলছি। কম মূল্যে খাদ্য দেওয়ার জন্য আমরা চেষ্টা করছি। সামাজিক নিরাপত্তা কর্মসূচির আওতায় ভিজিএফ দিয়ে, বিনামূল্যে খাদ্য দিয়ে আমরা যতটুকু সম্ভব সহযোগিতা করছি।”
কৃষিমন্ত্রী বলেন, “যে কোনো রাজনৈতিক ও সামাজিক সংগঠনের জাতীয়, সামাজিক যেকোনো সমস্যা নিয়ে আন্দোলন করার মৌলিক অধিকার আছে। কিন্তু আমাদের সংবিধানে সুস্পষ্ট বলা আছে মিছিল, মিটিং, সমাবেশ সুশৃঙ্খল হতে হবে। কোনোভাবেই মানুষের জীবন ও যানমালের ওপর কোনো হুমকি সৃষ্টি করা যাবে না। কিন্তু আমরা দেখছি বিএনপি ঠিকই সমাবেশ থেকে পুলিশের ওপর আক্রমণ করছে। যখন পুলিশের ওপর আক্রমণ করে, তꦡখন পুলিশ বাধ্য তাদের পদক্ষেপ গ্রহণ করে এবং মাঝে গুলি পর্যন্ত করে।”
শান্তিপূর্ণ মিটিং করলে তাতে কেউ বাধা দেবে না জানিয়ে মন্ত্রী বলেন, “বিএনপি মিথ্যাচার করে দেশে ꦇএকটা অস্থিতিশীল পরিবেশ তৈরি করতে চাচ্ছে। আমরা সেটা করতে দেব না। আমাদেরও দায়িত্ব পুলিশকে সহযোগিতা করাಞ। জনগণকে নিরাপত্তা দেওয়ার দায়িত্ব পুলিশের। বিএনপি কি লাঠি ও অস্ত্র নিয়ে তাদের নিরাপত্তা দিতে পারবে।”
তিনি আরও বলেন, “আমরা সবার মতামতকে সম্মান করি🅠। তবে, একটা বিষয় মনে রাখতে হবে, তা হলো আমাদের সংবিধানে সুস্পষ্টভাবে লেখা আছে বাংলাদেশে আর কোনোদিন তত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা হবে না। সুপ্রিম কোর্টের রায়েও রয়েছে তত্ব🐬াবধায়ক সরকারের আইনটা অবৈধ।”