২০১৪ সালে একটি খুনের মামলায় সাজাপ্রাপ্ত হয়ে কারাগারে যান সাজু মিয়া। সেখানে তার সঙ্গে পরিচয় হয় ✤জাহিদের। একসময় তাদের মধ্যে ভালো বন্ধুত্ব তৈরি হয়। এর মধ্যে দুইজন🍬ই জামিনে বেরিয়ে আসেন। জামিনে বেরিয়েই নেশার ঘোরে জাহিদকে খুন করেন সাজু।
ঘ🎃টনাটি ঘটে মঙ্গলবার (১৩ সেপ্টেম্বর) জামা🐷লপুর সদর উপজেলার মহেশপুর কালীবাড়ির সফি মার্কেট এলাকায় সাজু মিয়ার নিজ বাড়িতে।
সাজু মিয়ার বাবার𓃲 নাম মৃত সাহেব 🌳আলী। নিহত জাহিদের বাড়ি জামালপুর পৌরসভার নয়াপাড়া পাঁচরাস্তা মোড় এলাকায়। তার বাবার নাম জবেদ আলী।
পুলিশ জানায়, সোমবার রাত ১১টার দিকে সাজু মিয়ার বাড়িতে যান জাহিদ। রাꦇতে সাজু মিয়ার ঘরে বসে দুই বন্ধু মিলে নেশা করে ঘুমিয়ে পড়েন। মঙ্গলবার বেলা সাড়ে ১১টার দিকে ঘুম থেকে জেগে সাজু মিয়া ছুরি দিয়ে জাহিদকে গলা কেটে হত্যা করেন। বৃষ্টির মধ্যে সাজু মিয়া লাশ ঘর থেকে বের করে টেনে জামালপুর-ময়মনসিংহ মহাসড়কের পাশে নিয়ে যাওয়ার সময় স্থানীয়রা দেখে ফেলেন।
আশপাশের লোকজন কৌশলে সাজুর কাছ থেকে রক্তাক্ত ছুরিটি সরিয়ে নেন। তারা লাশসহ ঘাতক সাজু মিয়াকে আটকে রা𒊎খেন। ঘটন🅠াটি তাৎক্ষণিক জামালপুর সদর থানায় জানানো হয়। সংবাদ পেয়ে থানা থেকে পুলিশের একটি দল ঘটনাস্থলে পৌঁছে নিহত জাহিদের লাশ উদ্ধার করেন এবং সাজু মিয়াকে আটক করেন।
জামালপুর সদর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) কাজী শাহনেওয়াজ বিষয়টি নিশ্চিত করে জানান, এ ঘটনায় সাজু মিয়াকে আটক করা হয়েছে। জব্দ করা হয়েছে ছুরি। লাশ ময়নাতদন্তের জন্য সদর হাসপাতাল মর্গে প্রেরণ করা হয়েছে। এ ব্𝕴যাপারে সদর থানায় মামলার প্রস্তুতি নেওয়া হচ্ছে।