বগুড়ার শেরপুরে বিশেষ অভিযানে একটি কষ্টিপাথর জব্দ করেছে জেলা পুলিশের গোয়েন্দা বিভাগ (ডিবি)। ৯৯ কেজি ওজনের ওই🦩 কষ্টিপাথরে তিনটি বিষ্ণুমূর্তি আছে।
শনিবার (২৭ আগস্ট) সকালে বিশেষ ক্ষ🌠মতা আইনে করা মামলায় তাদের আদালতে পাঠানো হয়ে𝓀ছে।
এর আগে, শুক্রবার (২৬ আগস্ট) বিকেলে ওই উপজেলার টাউন বারোয়ারী তিন রাস্তার মোড় থেকে তাদের গ্রেপ্তার কর𝓰া হয়।
গ্রেপ্তাররা হলেন বগ𒀰ুড়া সদরের নাইপাড়া এলাকার দীপক কুমার রায় (৪০), ঠেংগামারা বালাপাড়া গ্রামের আমিনুল ইসলাম (৩৮) ও শেরপুর উপজেলার কদিমুক꧒ন্দ গ্রামের মনিন্দ্রনাথ সরকার (৫৮)।
তথ্য নিশ্চিত করেছেন জ🐻েলা ডিবি পুলিশꩵের ইনচার্জ মো. সাইহান ওলিউল্লাহ।
গ্রেপ্তারদের বিরুদ্ধে শেরপুর থানায় মামলা করা হয়েছে। মামলাটি করেছেন জেলা পুলিশের গোয়েন্দা বিভাগের উপপরিদর্শক (এসআই) শাহ আলম খলিফা। মামলায় তিনজনের ন🌳াম উল্লেখ করে অজ্ঞাতনামা আরও তিনজনকে আসামি করা হয়েছে।
ডিবি পুলিশ সূত্র জানায়, শেরপুরে অবৈধ অস্ত্র, চোরাচালানবিরোধীসহ বিশেষ অভিযান পরিচালনা করছিল ডিবি পুলিশের একটি টিম। ওই সময় তারা জানতে পারে ওই উপজেলার টাউন বারোয়ারি তিন রাস্তার মোড়ে কয়েকজন কষ্টিপাথর হেফাজতে নিয়ে অবস্থান করছেন। এমন খবরে সেখানে অভিযান চালিয়ে তিনজনকে গ্রেপ্তার ও এক কষ্টিপাথরের থাকা তিনটি বিষ্ণুমূর্তি জব্দ করা হয়। তাদের কাছে থাকা চটের বস্ত🧸ার ভেতরে কষ্টিপাথরটি ছিল। এ সময় ডিবি পুলিশের উপস্থিতি টের পেয়ে আরও তিনজন কৌশলে পালিয়ে যান।
সংশ্লিষ্ট সূত্র আরও জানায়, কষ্টিপাথরসহ গ্রেপ্তার হওয়া তিনজনই চোরাকারবারী। এছাড়া ঘটনাস্থল থেকে পালিয়ে যাওয়া তিনজনও তাদের দলের। কষ্টিপাথরের মূর্তিটি ভারতে পাচার করার চেষ্টা করা হচ্ছিল। কষ্টিপাথরটির ওজন ৯৯ কেজি, দৈর্ঘ্য ৪৭ ইঞ্ꦜচি এবং প্রস্থ ২১ ইঞ্চি।
জেলা ডিবি পুলিশের ইনচার্জ মো. সাইহান ওলিউল্লাহ জানান, বিশেষ অভিযান পরিচালনা করার সময় কষ্টিপাথরের মূর্তিসহ তিনজনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। পলাতকদের ধরতে অভিযান চলছে।