বঙ্গোপসাগরে নিম্নচাপের কারণ🌊ে ঝড়ের কবলে পড়ে বরগুনা সদরের রত্তন মোল্লার মানিকানাধীন এমভি ভাই ভাই নামের একটি ট্রলার গত বৃহস্পতিবার ১৯ জেলে নিয়ে সাগরে ডুবে যায়। তবে এরপর থেকে লাইফ জ্যাকেট পড়ে সাগরে ভাসতে থকেন জেলেরা। ওই ট্রলারের ভাসতে থাকা জেলেদের মধ্যে দুই জেলে মারা গেছেন। তবে অন্য ১৭ জেলে নিরাপদে ভারতের কাকদ্বীপে পৌঁছেছেন।
মঙ্গলবার (২৩ আগস্ট) দুপুরে ডুবে যাওয়া ভাই ভাই ট্রলারের মালিক রতন মোল্লဣা এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।
নিহতরা হলেন, সদর বরগুনার ঢলুয়া ইউনিয়নের ইটবাড়িয়া গ্রামের ছগ𒐪ির হোসেন এবং চট্রগ্রামের বাসিন্দা মো. রফিক।
মাঝির বরাত দিয়ে রতন মোল্লা বলেন, “ঝড় শুরু হওয়ার আগে মাছ শিকারের জন্য তারা🗹 জাল পাতে। কিন্তু অবস্থা খা😼রাপ দেখে তারা ট্রলারটি নোঙ্গর করে। নোঙ্গরে থাকা অবস্থায় সাগরের উত্তাল ঢেউয়ে ট্রলারটির তলা ফেটে যায় এবং আস্তে আস্তে সাগরে ডুবে যায়। জীবন বাঁচাতে ট্রলার থেকে ১৯ জেলে লাইফ জ্যাকেট পড়ে সাগরে ঝাঁপ দেয়। এরপর থেকে তারা সাগরে ভাসতে থাকে। তবে ১৯ জেলের মধ্যে সাগরে ভাসতে থাকা অবস্থায় দুই জেলে মারা যায়।”
রতন মোল্লা আরও বলেন, “ট্রলারে মাঝি জানিয়েছেন তারা এখন ভারতের কাকদ্বীপে আছেন। আটকে পড়া জেলেদের কোনো আইনি বাধা ছাড়াই দেশে ফিরিয়ে আনার জন্য তাদের স্বজনেরা সরকারের সহায়তা কামনা করছেন𒁃।”
মারা যাওয়া জেলে ছগির হোসেনের ভাই সোহারব বলেন, “আমার ভাই আর ফিরে আসবে না। 𒀰সাগর তাকে নিয়ে গেছে। আর কোনো দিন আসবে না। দুইটা ছেলে আছে, ওদের কি হবে।🌌 কীভাবে বাঁচবে ওরা।”
ঢলুয়া ইউনিয়ন পরিষদের সদস্য আরিফ মৃধা বলেন, “বঙ্গোপসাগরে ঝড়ের কবলে ঢলুয়া ইউনিয়নে🍒র ভাই ভাই নামে একটি ট্রলার ডুবে গিয়েছিল। এতে ওই ট্রলারের দুই জেলে মারা গেছেন। বাকিরা ভারতের উপকূলে আটকা পড়েছেন। আটকে পড়া জেলেদের ফিরিয়ে আনার চেষ্টা চলছে।”