১০ টাকার জন্য রিকশা চালককে হত্যা, গ্রেপ্তার ৩

নোয়াখালী প্রতিনিধি প্রকাশিত: আগস্ট ১২, ২০২২, ০৭:২৮ পিএম

নোয়াখালীর কোম🌃্পানীগঞ্জে অটোরিকশা চালক বলরাম মজুমদারকে (১৫) ভাড়ার ১০ টাকা নিয়ে ঝগড়ার জের ধরে হাত-পা বেঁধে শ্বাস রোধ করে হত্যার ঘটনায়  আরও এক আসামিকে গ্রেপ্তার করেছে জেলা গোয়েন্দা পুলিশ (ডিবি)। এ নিয়ে মামলায় তিন আসামিকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে।  

সর্বশেষ গ্রেপ্তার করা নাজমুল হাসান (৩২) বরিশাল জেলার এয়ারপোর্ট থানার শিবপাশা গ্রামের মৃত হাকেম 🔯আলী হাওলাদারের ছেলে।  

শুক্রবার (১১২ আগস্ট) বিকাল ৫টার দিকে এসব ত𓄧থ্য নিশ্চিত করে নোয়াখালীর এসপি মো.শহীদুল ইসলাম বলেন, “বৃহস্পতিবার (১১ আগস্ট) রাত সাড়ে ১১টার দিকে ঢাকার মোহাম্মপুর এলাকা থেকে নাজমুল হাসানকে গ্রেপ্তার করা হয়। এর আগে, বুধবার (১০ আগস্ট) কোম্পানীগঞ্জ ও সেনবাগ উপজেলায় অভিযান চালিয়ে দুই আসামিকে গ্রেপ্তার কর💝ে ডিবি পুলিশ।

তারা হলেন, শ্যামল চন্দ্র দাস (৩২), পার্শ্ববর্তী সেনবাগ উপজেলার ৯নং নবীপুর ইউনিয়নের নারায়ন চন্দ্র দাসের ছেলে। অপর আসামি আবদুল খালেক ওরফে তোতা মিয়া (৫২), উপজেলার সিরাজপুর্ইউনিয়নের ৫নম্বর ওয়ার্ডের মাহব♕ুবুল হক মু🧸ন্সি বাড়ির মৃত মোস্তফা মিয়ার ছেলে।  

মো.শহীদুল ইসলাম বলেন, “আসামিরা চলতি বছরের ৩১ জানুয়ারি রিকশা চালক বলরাম মজুমদারকেকে (১৫) বসুরহাট কলেজ রোড 💙থেকে যাত্রী হিসেবে তার অটোরিকশায় উঠে উপজেলার ৪নং চরকাঁকড়া ইউনিয়নের ১নম্বর ওয়ার্ডের মহিষের ডগি এলাকায় নিয়ে যায়। সেখানে পৌঁছে ইউনুছ চৌকিদারের বাড়ির পূর্ব পাশে কৃষি জমিতে নিয়ে বলরামকে শ্বাসরোধ করে হত্যা করে আসামিরা “

নিহত বলরাম (১৫) উপজেলার চর হাজারী ইউনিয়নের ৪ নম্বর ওয়ার্ডের সনাতন মহাজন বাড়ির লনি গোপালে🌜র ছেলে।

এর আগে, চলতি বছরের ৩১ জানুয়ারি দুপুর পৌনে ২ টার দিকে উপজেলার চরকাঁকড়া ইউনিয়নের ১ নম্বর ওয়ার্ডের চৌকিদার 🙈বাড়ি সং꧑লগ্ন মহিষের ডগি থেকে রিকশা চালক বলরামের মরদেহ উদ্ধার করে পুলিশ।

এসপি আরও জানায়, আসামি শ্যামল চন্দ্র দাসকে জিজ্ঞাসাবাদে জানা যা🐼য় ভিকটিম বলরাম মজুমদারের সঙ্গে ঘটনার ৪-৫ দিন পূর্বে অটোরিকশার ১০ টাকা ভাড়া নিয়ে ঘটনার সঙ্গে জড়িত পলাতক ২ আসামির সঙ্গে ঝগড়া হয়। সেই ঝগড়াকে কেন্দ্🎉র করে আসামিরা তাকে শ্বাসরোধ করে হত্যা করে। পরবর্তীতে আসামি আব্দুল খালেক ওরফে তোতা মিয়ার কাছে ২৭ হাজার টাকায় অটোরিকশা বিক্রয় করা হয়। বিক্রয়ের ৫ হাজার টাকা অপর আসামি শ্যামল চন্দ্র দাসকে ভাগ দেওয়া হয়।