‘সংখ্যালঘু কমিশন গঠন ও সুরক্ষা আইন’ করার তাগিদ ইনুর

নড়াইল প্রতিনিধি প্রকাশিত: জুলাই ২২, ২০২২, ০৬:১৮ পিএম

‘সংখ্যালঘু কমিশ𓃲ন এবং সংখ্যালঘু সুরক্ষা আইꦆন’ তৈরির তাগিদ দিয়েছেন ১৪ দলের অন্যতম নেতা ও জাসদ সভাপতি হাসানুল হক ইনু।

তিনি বলেছেন, “সাম্প্রদায়িক জঙ্গি গোষ্ঠী হামলা করে এটা আমরা জানি। কিন্তু পরিস্থিতি জটিল করেছে আমাদের ঘরের লোকের পদস্খলন ঘটিয়ে। ঘরের ভিতর কওিছু অধঃপতন ঘটেছে।”

শুক্রবা𓆉র (২২ জুলাই) নড়াইলের দিঘলিয়𓆉ায় পরিদর্শনে তিনি এসব কথা বলেন।

জাসদ সভাপতি বলেন, “নড়াইলের♒ ঘটনা জাতির লজ্জা, রাষ্ট্রের লজ্জা। বারবার হামলা ঘটে কেবলমাত্র প্রশাসনের গাফিলতি ও অপরাধিদের তদন্ত করে বের করে সাজা না দেওয়ার জন্য। প্রশাসন যদি তদন্ত করে সাজা দিতে পারত তাহলে কেউ আর এ💯 ধরনের হামলা করত না।”

তিনি বলেন, “প্রশাসনের ভেতরে কিছু ঘাপটি মেরে থাকা সাম্প্রদায়িক চক্র উদ্দেশ্যমূলকভাবে ষড়যন্ত্র করছে এবং অন্তর্ঘাত হচ্ছে। যার জন্য প্রতিটা ঘটনায় আমর🐼া দেখেছি তারা যথাসময়ে হাজির হচ্ছে না, যথা সময়ে পদক্ষেপ নিচ্ছে না। আসামি ধরলেও এমনভাবে তারা চার্জশিট করেছে যেন মামলা থেকে তারা বেরিয়ে যেতে পারে। তাই আমি মনে করি প্রশাসনের পিয়ন থেকে মন্ত্রী পর𒁃্যন্ত কনস্টেবল থেকে আইজি পর্যন্ত প্রত্যেককে অসাম্প্রদায়িক হতে হবে।”

দিঘলিয়ায় রাধা গোবিন্দ মন্দিরে উপস্থ𓆉িত জনগণের উদ্দেশ্যে বক্তব্য রাখেন আওয়ামী লীগের প্রেসিডিয়াম সদস্য মোফা🍰জ্জল হোসেন চৌধুরী মায়া।

প্রশাসনের উদ্দেশে চৌধুরী মায়া বলেন, “আপনারা প্রকৃত দোষীদের খোঁজে বের করুন এবং আইনের আওতায় আনুন। আর কোনো সাম্প্রদায়িক শক্তি যেন সংখ্যালঘু ভ🌞াইদের ওপর হাত তোলা দুরে থাকুক চোখ তুলে যেন তাকাতে না পারে।”

এ সময় অন্যান্যদের মধ্যে বক্তব্য রাখেন- আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক এস এম কামাল হোসেন, বন ও পরিবেশ সম্পা🌳দক দেলোয়ার হোসেন, জাসদের যুগ🧸্ম সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুর রহমান চুন্নু, জাতীয় শ্রমিক জোটের সভাপতি সাইফুজ্জামান বাদশা, সাম্যবাদী দলের সাধারণ সম্পাদক দিলীপ বড়ুয়া, ওয়ার্কার্স পার্টির কেন্দ্রীয় সাধারণ সম্পাদক ফজলে হোসেন বাদশা এমপি, গণ আজাদী লীগের  এস কে সিকদার, কমিউনিষ্ট কেন্দ্রের অসিত বরন রায়, জাপার কেন্দ্রীয় নেতা মুক্তার হোসেন, বাসদের কেন্দ্রীয় নেতা রেজাউর রশীদ খান রেজা, তরিকত ফেডারেশনের কেন্দ্রীয় নেতা মুহাম্মদ আলী ফারুকী, স্থানীয় আওয়ামী লীগ, জাসদ এবং ওয়ার্কার্স পার্টির নেতৃরা।

পরে ১৪ দলের পক্ষ থেকে সাহাপাড়ার ক্ষতিগ্রস্ত ৪টꦑি মন্দিরে ২৫ হাজার টাকা করে এবং ১০টি পরিবার ও ক্ষতিগ্রস্ত ব্যবসয়াীকে ১০ হাজার টাকা করে প্রদান করা হয়।