নেত্রকোনায় বড় ভাইকে হত্যা শেষে লাশ গুম করার অপরাধে ভাবি ও ভাবির বাবাকে আসামি করে দায়েরকৃত মামলায় ভিকটিমকে (মৃত ব্যক্তি) জীবিত উদ্ধার করেছে উদ্ধার করেছে ক্রিমিনাল ইনভেস্টিগে⭕শন ডিপার্টমেনཧ্ট (সিআইডি)।
রোববার (৩ জꦬুলাই) এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন সিআইডির অতিরিক্ত পুলিশ সুপার খন্দকার সাইয়েদ আহমেদ।
মামলার আসামিরা 📖হলেন- শাহজাহানের স্ত্রী মিলি আꦗক্তার (২২) ও শ্বশুর ফজলু মিয়া (৫০)।
জীবিত উদ্ধার শাহজাহান কবির নেত্রকোনার কলমাকান্দা উপজেলার বাদে আমতৈল গ্রামে𒉰র মৃত ইন্নছ আলী ছেলে। তাকে জামালপুরের নুরুন্দি শৈলেরকান্দা পীরের মাজার এলাকা থেকে উদ্ধার করা হয়।
জানা গ🍬েছে, মামলার বাদী হলেন ভিকটিমের (শাহজাহান) ছোট ভাই আবুল খায়ের। তিনি তার ভাইকে হত্যা শেষে গুম করে অন্যত্র লুকিয়ে ফেলার অভিযোগ তুলে আদালতে হত্যা মামলা দায়ের করেন। এর🤡 আগে ভাই নিখোঁজের বিষয়ে থানায় জিডিও করেছিলেন তিনি।
খন্দকার সাইয়েদ আহমেদ বলেন, “মামলাটির তদন্তভার সিআইডি পাওয়ার পর বিষয়টি আমলে নেওয়া হয়। গোপন তথ্যে বের হয়ে আসে শাহজাহান জামা💛লপুরে অবস্থান করছেন। এর সূত্র ধরে গত শুক্রবার শৈলাকান্দা পীরের মাজার এলাকা থেকে তাকে জীবিত অবস্থায় উদ্ধার করতে সক্ষম হই। শাহজাহান আদালতে ১৬৪ ধারা জবানবন্দিতে তিনি পরিবারে অশান্তি ও কলহের কারণে মানসিক শান্তির জন্য পরিবারকে না জানিয়ে স্বেচ্ছায় সেখানে চলে গেছেন বলে জানান।”
এজাহারের বর্ণনা মতে, স্বামী-স্ত্রীর মধ্যে সব সময় কথা-কাটাকাটি ও মনোমালিন্য হতো। এসব বিষয় নিয়ে মিলি আক্তার রাগ করে বাপের বাড়ি চলে যান। গত ১৫ জানুয়ারি বিকালে মিলি আক্তারের ফোনে পেয়ে শাহজাহান তার শ্বশুরবাড়ি যাবে বলে বাড়ি থেকে বের হন। শ্বশুরবাড়িতে রাত্রীযাপন শেষে পরদিন আলী ওসমানকে (বাদীর ভাই) ফোনে ভাবি জানান তার স্বামীকে খুঁজে পাওয়া যাচ্ছেꦰ না। এ নিয়ে প্রথমে নিখোঁজের জিডি ও 𓃲পরে আদালতে হত্যা মামলা করেন আবুল খায়ের।