সপ্তাহের ব্যবধা🤡নে নওগাঁর বাজারে বেড়েছে সবজি ও মাছের দাম। শনিবার (২ඣ৫ জুন) জেলার বিভিন্ন বাজার ঘুরে এ চিত্র দেখা যায়।
বাজার বিশ্লেষণে দেখা যায়, চলতি সপ্তাহে ১০ টাকা বৃদ্ধি পেয়ে বেগুন বিক্রি হচ্ছে ৬০ টা♌কা কেজিতে। কেজিতে ৬০ টাকা বৃদ্ধি পেয়ে শসা বিক্রি হচ্ছে ১০০ টাকা, ১৫ টাকা বেড়ে পেয়াজ বিক্রি হচ্ছে ৫০ টাকা, এ সপ্তাহে আলু বিক্রি হচ্ছে ৩০ টাকা কেজি যা গত সপ্তাহের চেয়ে ৩ টাকা বৃদ্ধি। এ ছাড়াও করলা বিক্রি হচ্ছে ৬০ টাকা কেজি, ঢেড়স ৪০ টাকা, কাচামরিচ ৭০ টাকা কেজি ও লেবু বিক্রি হচ্ছে ১৫ টাকা হালি।
সবজি বিক্রেতা করিম বলেন, “এ সপ্তাহে আমদানি কম থাকা𒁃র কারণে সবজির দাম কিছুটা বেশি। আমরা আশা করছি সামনের সপ্তাহে সবকিছু স্বাভাবিক হয়ে যাবে।”
ꦚসবজি কিনতে আসা রিয়াজ উদ্দিন বলেন, “সবজির দাম এতোটা বেশি হলে আমরা মধ্যবিত্ত পরিবারের মানুষ কেমন করে চলব। কিছু কিছ🔥ু সবজির দাম ২০-৫০ টাকা বেশি। এমনভাবে চলতে থাকলে আমাদের না খেয়ে মরতে হবে।”
এ সপ্তাহে সবজির পাশাপাশি মাছের দামও বৃদ্ধি পেয়েছে। ১৫০ টাকা বৃদ্ধি পেয়ে এ সপ্তাহে টেংরা মাছ ৪৫০ টাকা, ২০০ টাকা বৃদ্ধি পেয়ে ও ছোট ইলিশ মাছ বিক্রি হꦑচ্ছে ৮০০ টাকা কেজি দরে, বড় ইলিশ এ সপ্তাহে বিক্রি হচ্ছে এক হাজার ৬০০ টাকা কেজিতে যা গত সপ্তাহের চেয়ে কেজিতে ৩০০ টাকা বেশি। নদীর প্রতিটা মাছের দাম কেজিতে বৃদ্ধি পেয়েছে ৫০-১০০ টাকা।
এ ছাড়াও এ সপ্তাহে ১০০ টাকা বৃদ্ধি পেয়ে বাসপাতা মাছ বিক্রি হচꦜ্ছে এক 💃হাজার ২০০ টাকা, ৪০ টাকা বেড়ে পাবদা মাছ বিক্রি হচ্ছে ৪০০ টাকা, টেংরা মাছ বিক্রি হচ্ছে ৬০০ টাকা কেজিতে যা গত সপ্তাহের চেয়ে কেজিতে ৫০ টাকা বেশি, কেজিতে ২০০ টাকা বৃদ্ধি পেয়ে চিংড়ি মাছ বিক্রি হচ্ছে এক হাজার ২০০ টাকা কেজিতে। এছাড়াও প্রতিটি কার্প জাতীয় মাছ কেজিতে ৫০-৬০ টাকা বেশিতে বিক্রি হচ্ছে হচ্ছে।
মাছ বিক্রেতা নজরুল ইসলাম বলেন, “বন্যা পরিস্থিতির কারণে মাছ পাওয়া যাচ্ছে না। এ ছা𒁃ড়াও আমদানি কম হচ্চে। তাই এ সপ্তাহে মাছের দামটা বেশি। তবে কয়েকদিনের মধ্যে এই দামটা স্থিতিশীল হয়ে যাবে বলে আমরা মনে করছি।”
মাছ কিনতে আসা তোফায়েল হোসেন বলেন, “আমরা মাছে-ভাত𝕴ে বাঙালি। প্রায় প্রতিদিন আমাদের মাছ কিনতে হয়। এভাবে মাছের দাম বৃদ্ধি পেলে আমাদের মধ্যবিত্তꦡ পরিবারকে মাছ খাওয়া ভুলে যাওয়া লাগবে।”
এ স🎃প্তাহে স্থিতিশীল রয়েছে মুরগীর দাম। সোনালি মুরগীর দাম অপরিবর্তিত থেকে বিক্রি হচ্ছে ২৬൲০ টাকা কেজি, ব্রয়লার মুরগী বিক্রি হচ্ছে ১৫০ টাকা কেজি। এ ছাড়াও মুদিপণ্য ও ডিমের দাম স্থিতিশীল আছে।