ভারি বর্ষণ ও উজানের অস্বাভাবিক 💮ঢলে তিস্তার পানি বৃদ্ধি পেয়ে বিপৎসীমা🌳র ৭ সেন্টিমিটার ও ধরলা নদীর পানি ১০ সেন্টিমিটার উপর দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে।
লালমনিরহাট﷽ পানি উন্নয়ন বোর্ড অফিস সূত্রে জানা গেছে, রোববার (১৯ জুওন) সকাল ৬টায় দেশের বৃহত্তম সেচ প্রকল্প লালমনিরহাট তিস্তা ব্যারেজের ডালিয়া পয়েন্টে বিপৎসীমার ৭ সেন্টিমিটার উপর দিয়ে পানির প্রবাহ রেকর্ড করা হয়। পানি নিয়ন্ত্রণে তিস্তা ব্যারেজের ৪৪টি জল কপাট খুলে রাখা হয়েছে।
অপরদিকে ধরলা নদীর পানি সেতু পয়েন্টে বিপৎসীমার ১০ সেন্টিমিটার উপর দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে। এই অবস্থায় পানিবন্দি হয়ে পড়েছে নদীর দুই তীরের ৫ শতাধিক পরিবার। দেখা দিয়েছে🌌 ভয়াবহ ভাঙন। পানি বৃদ্ধির ফলে নিম্নাঞ্চলের উঠতি ফসল ধান, পাট ও শাক-সবজির ক্ষেত ডুবে গেছে। এতে দুশ্চিন্তায় পড়েছেন চাষিরা।
এ ছাড়াও বন্যায় প্লাবিত হয়েছে জেলার পাটগ্রাম উপজেলার দহগ্রাম, হাতিবান্ধার সানিয়াজান, গড্ডিমারী, সির্ন্দুনা, পাটিকাপাড়া, সিংগিমারী, কালীগঞ্জ উপজেলার ভোটমারী, কাকিনা, আদিতমারী উপজেলার মহিষখোচা, পলাশী, সদর উপজেলার খুনিয়াগাছ, রাজপুর, গোকুন্ডা ইউনিয়নের তিস্তা তীরবর্তী এলাকা। তলিয়ে গেছে꧋ রাস্তাঘাট, হুমকির মুখে পড়েছে বন্যা নিয়ন্ত্রণ বাঁধ।
পানি উন্ཧনয়ন বোর্ড ডালিয়া শাখার নির্বাহী প্রকৌশলী আসফা উদ দৌলা বলেন, “তিস্তা নদীর পানি বৃদ্ধি পাচ্ছে। রোববার সকাল ৬টায় থেকে তিস্তার পানি ব্যারেজ পয়েন্টে বিপৎসীমার ৭ সেন্টিমিটার উপর দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে। ধারণা ক𓃲রা হচ্ছে, তিস্তার পানি আরও বৃদ্ধি পেতে পারে। ফলে তিস্তা ব্যারেজের ৪৪টি জল কপাট খুলে রাখা হয়েছে।”