পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. এ কে আ🏅বদুল মোমেন বলেছেন, “বাজেটে প্রবৃদ্ধির লক্ষ্যমাত্রা ৭ দশমিক ৫ ধরা হয়েছে। অনেক বড় বাজেট। এগুলো অর্জনে অনেক প্রতিবন্ধকতা আছে। কোভিডের প্রতিবন্ধকতা আছে, ইউক্রেনের প্রতিবন্ধকতা আছে। এরপরও আমরা আশাবাদী। কারণ আমরা প্রতিবন্ধক🌳তা জয় করে সফলতা অর্জন করতে জানি।”
শুক্রবার (১০ জুন) দুপুরে সিলেট সমাজসেবা অধিদপ্তর কর্তৃক আয়োজিত বিভাগীয় আন্তঃপ্রাতিষ্ঠানিক ক্রীড়া ও সাংস্কৃতিক প্রতিযোগিতার পুরস্কার বিতরণ শেষে সাংবাদিಞকদের প্রশ্নের জবাবে পররাষ্ট্রমন্ত্রী এসব কথা বলেন।
আবদুল ꩵমোমেন বলেন, “প্রতিবন্ধকতা থাকলেও বাজেটে জিডিপির যে লক্ষ্যমাত্রা ধরা হয়েছে তা অর্জন সম্ভব হবে। করোনার সময়ও দেশের প্রবৃদ্ধির হার ছিল সাফল্যজনক। যা পৃথিবীর মধ্যে উল্লেখযোগ্যও ছিল। দেশের খেটে খাওয়া মানুষের শ্রম আর প্রধানমন্ত্রীর সঠিক সিদ্ধান্ত ও দিকনির্দেশনার কারণে এটা সম্ভব হয়েছে।”
জাতীয় সংসদে প্রস্তাবিত বাজেট বাস্তবায়নের চ্যালেঞ্জ প্রসঙ্গে তিনি বলেন, দেশের যাতে উন্নয়ন হয়, মঙ্গল হয় সেই লক্ষ্যেই সরকার কাজ করছে। আমাদের প্রধানমন্ত্রী খুবই সাহসী নার✅ী ও দেশের উন্নয়নে একাগ্রচিত্ত। কোভিডের সময় অনেক গণমাধ্যম বলেছিল গেল গেল, দেশ শেষ। দেশের আর উন্নয়ন হবে না। কিন্তু আল্লাহ মেহেরবান, কোভিডের সময় আমাদের প্রবৃদ্ধির হার ছিল ৬ দশমিক ৯৪। যা অত্যন্ত সাফল্যজনক ও বিশ্বের মধ্যে উল্লেখয꧑োগ্য ছিল।
জনপ্রতিনিধিরা বেশি দুর্নীতি করেন না মন্তব্য করে ড. মোমেন বলেন, “দেশে ৬৫ হাজার🍸 জনপ্রতিনিধি রয়েছেন। এর মধ্যে মাত্র ৫২ জনের বিরুদ্ধে দুরꦰ্নীতির অভিযোগ রয়েছে। তাদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থাও নেওয়া হয়েছে। ৬৫ হাজারের মধ্যে ৫২ জন এটা নাথিং। দেশে সুশাসন আছে বলেই জনপ্রতিনিধিরা দুর্নীতিতে জড়ান না।”
এর আগে পুরস্কার বিতরণী অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে পররাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, দেশে দারিদ্রতার হার ২০ শতাংশে নেমে এসেছে এবং অতি দারিদ্রতার হার ১০ শতাংশ। আগামী কয়েক বছরের মধ্যে এ হার আরো নেমে আসবে। বর্তমান সরকারের প্রচেষ্টায় দেশের মানুষের অর্থনৈতিক কল্যাণের পাশাপাশি বিশ্বে অনন্য দৃষ্টান্ত স্থাপন করছে।