চুয়াডাঙ্গার দামুড়হুদায় শাশুড়িকে কুপিয়ে হত্যার দায়ে জামাইকে যাবজ্জীবন কারাদꦉণ্ড দিয়েছেন আদালত। এ মামলায় আরℱও চারজনের সাত বছর করে কারাদণ্ড দেওয়া হয়েছে।
মঙ্গলবার (৩১ মে) বিকেলে চুয়াডাঙ্গা জেলা জজ আদালতের বিচারক জিয়া হায়দার এ রায় ঘোষণা করেন। পরে উপস্থিত আসไামিদের জেলা কারাগারে🐠 পাঠানো হয়।
দণ্ডপ্রাপ্তরা হলেন যশোরের চৌগাছা থানার গুয়াতলী গ্রামের মৃত শের আলী মন্ডলের ছেলে আতিয়ার রহমান। তাকে যাবজ্জীবন কারাদণ্ড দেওয়া হয়। এ ছাড়া একই গ্রামের মৃত জহর আলী মন্ডলের ছেলে আব্দুল লতিফ, লিয়াকত আলীর🍒 ছেলে মোমিন, মৃত হুজুর আলী মন্ডলের ছেলে আব্দুল গনি ও বাদেখানপুর মাঝপাড়ার মৃত ইসমাইল বিশ্বাসের ছেলে আনোয়ার হোসেন আনুকে সাত বছর করে কারাদণ্ড দেওয়া হয়।
মামলা সূত্র🐠ে জানা গেছে, চুয়াডাঙ্গার দামুড়হুদা থানার দর্শনার আজিমপুর স্কুল পাড়ার আব্দুল কাদেরের মেয়ে জোসনা খাতুনের সঙ্গে বিয়ে হয় চৌগাছার আতিয়ার রহমানের। এরপর তাদℱের বিবাহবিচ্ছেদ ঘটে। বিচ্ছেদের জের ধরে ২০১৪ সালের ২৬ জুন আতিয়ারসহ ৫ আসামি জোসনা খাতুনের বাড়িতে হানা দেয়। এ সময় জোসনাকে অপহরণ করে নেওয়ার সময় জোসনার মা তাহমিনা খাতুন বাধা দিলে তাকে এলোপাতাড়ি কুপিয়ে জখম করা হয়। পরে তাকে উদ্ধার করে চুয়াডাঙ্গা সদর হাসপাতালে নিলে তিনি মারা যান।
এ ঘটনায় পাঁচজনকে আসামি করে🍌 পরদিন দামুড়হুদা থানায় একটি হত্যা মামলা করেন তহমিনা খাতুনের স্বামী আব্দুল কাদের।
মামলার তদন্ত শেꦏষে ২০১৪ সালের ৩১ অক্টোবর আদালতে চার্জশিট ♕দাখিল করেন দর্শনা পুলিশ তদন্ত কেন্দ্রের তৎকালীন এসআই মিজানুর রহমান। এরপর ১৪ জন সাক্ষীর সাক্ষ্যগ্রহণ ও পরীক্ষা-নিরীক্ষা শেষে দীর্ঘ ৮ বছর পর এ মামলার রায় ঘোষণা করা হয়।
রাষ্ট্রপক্ষের আইনজী♚বী হিসেবে মামলাটি পরিচালনা করে𓂃ন পিপি বেলাল হোসেন।