অবৈধ সংযোগ পেয়েও নিরুপায় তিতাস কর্তৃপক্ষ

কেরানীগঞ্জ (ঢাকা) প্রতিনিধি প্রকাশিত: মে ২৩, ২০২২, ০৬:২৯ পিএম

মাটি খুঁড়লেই﷽ মেলে পাইপ লাইনসহ গ্যাসের অবৈধ সংযোগের অসংখ্য প্রমাণ। অথচ অভিযানে নেমে কারও বিরুদ্ধে কোনো ব্যবস্থা না নিয়েই শুধুমাত্র সংযোগ বিচ্ছিন্ন করেই দায় সারছে তিতাস কর্তৃপক্ষ।

এলাকাবাসীর অভিযোগ, 🅰অসাধু কর্মকর্তার যোগসাজশে হাজার হাজার গ্যাসের অবৈধ লাইন দেওয়া হয়েছে।

গত ১৩ দিন ধরে অভিযানের 🌼নামে কামরাঙ্গীরচরের গ্যাস সংযোগ বন্ধ রাখায় বিপাকে পড়েছেন ♒বৈধ গ্রাহকরাও।

১২ হাজার বৈধ গ্রাহকের বিপরীতে গ্যাস ব্যবহারকারী লাখেরও বেশি। অর্থাৎ দিনেদিন♊ে জঞ্জাল বেড়ে হয়েছে প🏅াহাড় সমান। সেগুলো মুক্তির প্রচেষ্টায় তিতাস কর্তৃপক্ষ।

সোমবার (২৩ মে) সকালে ঢাকার কামরাঙ্গীরচরের ঝাউচর এলাকায় গ্যাসের অবৈধ সংযোগ বিচ্ছিন্নের অভিযানে নামে সংস্থাটি। তবে ৮০ হাজার𒁃েরও বেশি অবৈধ ব্যবহারকারী নির্মূলে টিম মাত্র একটি। তিতাসের ধানমণ্ডি জোনের একজন ডিজিএম, পাঁচ ম্যানেজার ও কয়েকজন শ্রমিক নিয়ে চℱলা অভিযানে আছেন একজন ম্যাজিস্ট্রেটও।

এলাকাটির মাটি খুঁড়তেই একের পর এক বেরিয়ে আসে গ্যাসের অ🍒বৈধ পাইপলাইন। যার কিছু অংশ কেটে পুনরায় মাটি ফেলে ঢেকে দেওয়া হলেও অভিযানে ব্যবস্থা নিতে দ♏েখা যায়নি কোনো অবৈধ ব্যবহারকারীর বিরুদ্ধে। তিতাসের দাবি গ্যাস সংযোগ বন্ধ থাকায় নিরুপায় তারা। যদিও নিজেরাই সংযোগ বিচ্ছিন্ন করে অভিযানে নামে সংস্থাটি।

এলাকাবাস🧔ীর অভিযোগ, একই সংযোগ বছরে চার থেকে পাঁচবার কেটে যায় তিতাস। কখনোই নেওয়া𒈔 হয় না কারও বিরুদ্ধে কোনো ব্যবস্থা। অবৈধ সংযোগের পেছনেও জড়িত তিতাসের অসাধু কর্মকর্তারাই।

এদিকে, অবৈ💟ধ সংযোগ নির্মূলে গত ১০ মে থেকে পুরো এলাকার গ্যাস সংযোগ বন্ধ করে দিয়েছে তিতাস। যার দায় নিচ্ছে বৈধ গ্রাহকদেরও৷

অবৈধ সংযোগ ছাড়াও পুরো কামরাঙ্গীরচরে ৬৭ কোটি টাকারও বেশি বিল বকেয়া আছে 🌊💝তিতাসের।