বঙ্গোপসাগরে সকল ধরনের মাছ ধরা শুক্রবার (২০ মে) থেকে ৬৫ দিনের জন্য বন্ধ থাকবে। মৎস্য সম🐼্পদ রক্ষায় এটি বাস্তবায়নে প্রতি বছরের ন্যায় এ বছরও প্রচার প্রচারণা ও স♈ভা করে বিভিন্ন পদক্ষেপ গ্রহন করা হয়েছে।
মৎস্য সুরক্ষা ও সংরক্ষণ আইন ১৯৫০-এর ধারা ৩-এর উপধারা ৫-এ প্রদত্ত ক্ষমতাবলে সরক🌠ার ঘোষিত প্রতি বছর এ সময় সব ধরনের মাছ ধরা সম্পূর্ণ নিষেধ থাকায়, মাছ আহরণ আইনত দণ্ডনীয় অপরাধ।
একই সময় ভারতের জলসীমানায় মাছ ধরা♛ বন্ধ না হওয়ায় ক্ষোভ ও হতাশা বিরাজ করছে জেলেদের মাঝে। অবরোধের সুযোগে ভারতীয় জে🃏লেরা বাংলাদেশের জলসীমানায় প্রবেশ করে অবাধে মাছ ধরে নিয়ে যাওয়ায় জেলেরা সঙ্কিত।
শরণখোলা উপজেলার চার হাজার সমুদ্রগামী জেলেদের মধ্যে সরকারি খাদ্য সহায়তা এসেছে মাত্র ৩৭৪ জনের জন্য । এ নিয়ে বিপাকে পরেছেন ইউপি চেয়ারম্যানরা। গত মঙ্গলবার উপজেলা নির্বাহী অফিসারের কার্যালয়ে অনুষ্ঠিত এ সংক্রান্ত এক সভায় তারা চাহিদার তুলনায় এতো কম বরাদ্দ নিতে অনিহা প্রক🥃াশ করেন।
উপজেলা মৎস্য কর্মকর্তা বিনয় কুমার রায় বলেন, “শরণখোলায় মোট জেলের সংখ্যা ৬ হাজার ৭৪৪। সমুদ♎্রগামী🌳 জেলের সংখ্যা ৪ হাজার। ৬৫ দিন মাছ ধরা বন্ধের জন্য প্রতি জেলে ৮৬ কেজি করে চাল পাবেন সে হিসেবে মাত্র ৩৭৪ জন জেলের চাল বরাদ্দ পাওয়া গেছে । ইউনিয়ন পরিষদ চেয়ারম্যানদের চাল বুঝিয়ে দেওয়া হবে।”
শরণখোলা উপজেলা ফিসিং ট্রলার মালিক সমিতির সভাপতি মো. আবুল হোসেন বলেন, “বাংলাদেশে নিষেধাজ্ঞার সময় আমাদের জেলেরা না খেয়ে থাকে আর ভারতীয়▨ জেলেরা মাছ ধরে নিয়ে যায়। আমরা তা দেখলেও কিছু করার নেই। এ বিষয়ে সরকারের নজর দেওয়া জরুরি।”
শরণখোলা উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মো. নুর ই আলম সিদ্দিকী বলেন🧸, “চাহিদার তুলনায় বরাদ্দ খুবই কম পাওয়া গেছে।ᩚᩚᩚᩚᩚᩚᩚᩚᩚ𒀱ᩚᩚᩚ তবে সব জেলেরা যাতে পায় সেজন্য ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের কাছে জানানো হবে।”