দুই জেলায় বজ্রপাতে♏ তিনজনের মৃত্যু হয়েছে। তাদের মধ্যে দিনাজপুরের খানসামায় দুই এবং কুড়িগ্রামের চিলমারীতে একজন রয়েছেন। শনিবার সকালের দিকে বজ্রপাতের ঘটনা ঘটে।
দিনাজপুর
খানসামা উপজেলায় সকাল সাড়ে ৯টার দিকে বজ্রপাতে ওসমান গণি (৫০) ও মাজেদা বেগম (৪০) নামে দুজন নিহত হয়েছেন। আহত হয়েছেন আরও দুজন। ওসমান গণি উপজেলার হোসেনপুর গ্রামের শাহ আলমের ছেলে। মাজেদা সুর্বণখুলী গ্র⛎ামের ফজলুর রহমানের স্ত্রী।
নিহতদের পরিবার ও হাসপাতাল সূত্রে জানা যায়, ওসমান গণি সকালে বাড়ির বারান্দায়⭕ বসে গাভির দুধ সংগ্রহ করছিলেন। এ সময় বজ্রপাতে তিনি মারা যান। এদিকে মাজেদা ক্ষেতে শসা ছিঁড়তে গিয়ে বজ্রপাতে মারা যান। তাদের উদ্ধার করে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে গেলে কর্তব্যরত চিকিৎসক মৃত ঘোষণা করেন। উপজেলা নির্বাহী কর্ম কর্তা (ইউএনও) রাশিদা আক্তার বলেন, “নিহত দুই পরিবারকে মোট ১৩ হাজার টাকা আর্থিক সহ🧜ায়তা দেওয়া হয়েছে।”
কুড়িগ্রাম
চিলমারীতে গরুর ঘাস কাটতে গিয়ে বজ্রাঘাতে জোসনা বেগম (৩৫) নামের এক গৃহবধূর মৃত্যু হয়েছে। ꧒শনিবার (৩০ এপ্রিল) সকালে উপজেলার থানাহাট ইউনিয়নের পুঁটিমারী এলাকায় এ ঘটনা ঘটে।
চিলমারী থানার ভারপಞ্র♛াপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আতিকুর রহমান এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।
জোসনা বেগম থানাহাট ইউপির ৪ নম্বর ♐ওয়ার্ডের পুঁটিমারী এলাকার হাবিব🐟ুর রহমানের স্ত্রী।
থানাহাট ইউপির ৪ নম্বর ওয়ার্ড সদস্য ফয়জার রহমান🌃 জানান, সকাল সাড়ে ৯টার দিকে বাড়ির পাশের জমি থেকে গরুর জন্য ঘাস কাটতে যান জোসনা বেগম। সে সময় বজ্রপাতে গুরুতর আহত হন জোসনা। পরে স্থানীয়রা তাকে উদ্ধার করে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিলে কর্তব্যরত চিকিℱৎসক মৃত ঘোষণা করেন।