নীলফামারী সদর উপজেলার কুন্দুপুকুর মাজার কবরস্থানের ১৬টি🍸 কবর থেকে কঙ্কাল চুরির ঘটনা ঘটেছে।
বুধবার (২০ এপ্রিল) সকালে কয়েকজন যুবক কুন্দুপুকুর মাজার দিঘির উপরের কবܫরস্থানের পাশ দিয়ে হেঁটে যাওয়ার সময় বিষয়টি দেখার পর জানাজানি 💖হয়।
স্থানীয়রা জানান, সকালে কয়েকজন যুবক ব্যক𝓡্তির কবরের পাশ দিয়ে যাওয়ার সময় হঠাৎ কবর খোঁড়া দেখে মুরব্বিদের ডাকেন। তারপর কৌতুহলবশত কবরের ভিতরে দেখলে দেখা যায় শুধু মৃত ব্যক্তির কাপড় আছে তবে মরদেহ ♔নেই। পরে বাকি কবরগুলো দেখার পর ১৬টি কবর থেকে কঙ্কাল চুরি হয়েছে বলে নিশ্চিত হন তারা।
কুন্দুপুকুর মাজার এলাকার আশরাফ মিয়া বলেন, “সকালে এলাকার দুই ভাতিজা চিৎকার▨ করে বলছে কবর খোঁড়া কেন। শুনে এগিয়ে গিয়ে যাওয়ার পর কবর খুড়ে রাখার দৃশ্য দেখতে পাই।”
আনোয়ারুল ইসলাম নামে আরেক ব্যক্তি বলেন, “একসঙ্গে আমার পরিবারের পাঁচজনের কবর ছিল। এখান থেকে দুজনের কবর খুঁড়ে কঙ্কাল নি🙈য়ে যাওয়া হয়। আমার বাবা ও ফুফুর কবর খোঁড়া হ🥀য়েছিল।”
এ বিষয়ে কুন্দুপুকুর ইউনিয়ন পরিষদ চেয়ারম্যান আবুল কালাম আজাদ জানান, গতকাল রাত বৃষ্টি হয়। ঝড় বৃষ্টির সুযোগটা কিছু দুষ্কৃতিকারী নিয়েছে। ১৫ থেকে ১৬টা কবর তারা খুঁড়েছে। কোথাও এক জায়গায় কোথাও দুই ꦍজায়গায়। আমি শোনা মাত্র এসেছি।
নীলফামারী সদর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. আব্দুর রউফ বলেন, “সেখানে পুলিশের এক কর্মকর্তাকে প💧াঠানো হয়েছিল। পুলিশ যাওয়ার আগেই কবরের দাবিদাররা খোঁড়া কবরগুলো মাটি দিয়ে বন্ধ করে দিয়েছেন। কঙ্কাল চুরি গেছে এমন কেউ কিছু বলেননি। এ বিষয়ে লিখিত কোনও অভিযোগও কেউ করেননি। অভিযোগ পাওয়া গেলে তদন্ত সাপেক্ষে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়া হবে।”