পুলিশের উপ-পরিদর্শক (এসআ🌱ই) নূর ইসলাম (৪০)। বাড়ি যশোর জেলার অভয়নগর উপজেলায়।⛎ আর কর্মরত ছিলেন নবাবগঞ্জ সদর মডেল থানায়। তাই চাকুরির সুবাদে তিনি থাকতেন চাঁপাইনবাবগঞ্জে।
কিন্তুﷺ সেই এসআই নূর ইসলামের মরদেহ উদ্ধার হলো রাজশাহী জেলার গোদাগাড়ীꦬ উপজেলায়। সেখানে রাস্তার পাশ থেকেই তার মরদেহ উদ্ধার করেছে গোদাগাড়ী থানা পুলিশ।
এ বিষয়ে গোদাগাড়ী থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. কামরুল ইসলাম বলেন, “শুক্রবার (৪ মার্চ) দিবাগত রাত সাড়ে ১২টায় গোদাগাড়ী-আমনূরা সড়কের বিশ্বনাথপুর কাজীপাড়া এলাকায় সড়❀কের পাশেই পড়ে ছিল নূর ইসলামের মরদেহ। পরে স্থানীয়রা পুলিশে খবর দেন। খবর পেয়ে গোদাগাড়ী থানার পুলিশ ঘটনাস্থলে গিয়ে মরদেহটি উদ্ধার করে। ওই সময় তিনি পোশাকে ছিলেন না। তবে রাস্তার পাশেই এসআই নূর ইসলামের ব্যবহৃত মো🐬টরসাইকেলটি পড়ে ছিল। হেলমেট পাওয়া গেছে ভাঙা অবস্থায়।”
মো. কামরুল ইসলাম বলেন, “ধারণা করা হচ্ছে, কোনো গাড়ির সঙ্গে মোটরসাইকেলের ধাক্কা লাগে। এতে এসআই নূর ইসলাম রাস্তার পাশে থাকা গাছে ধাক্কা খেয়েছেন। আর হেলমেট ভেঙে গিয়ে মাথায় আঘাত লাগার কারণে তার মৃত্যু হয়েছে। মরদেহ উদ্ধারের পরে ময়নাতদন্তের জন্য রাজশাহী মেডিকেল কলেজ-রামেক হাসপাতাল মর্গ🎀ে পাঠানো হয়েছে।”
তবে আসলেই কিভাবে নূর 🍌ইসলামের মৃত্যু হয়েছে তা ময়নাতদন্তের প্রতিবেদন পাওয়ার পরই নিশ্চিত হওয়া যাবে। তারপরই ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের নির্দেশনা অনুযায়ী এ বিষয়ে আইনগত পদক্ষেপ নেওয়া হবে বলেও জানান গোদাগাড়ী থানার ওসি।
এদিকে চাঁপাইনবাবগঞ্জ সদর মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. মোজাফফর হোসেন এসআই নূর ইসলামের মৃত্যুর খবর নিশ্চিত করে বলেন, “যশোর জেলার অভয়নগর উপজেলার ﷺছেলে এসআই নূর ইসলাম নবাবগঞ্জ সদর মডেল থানায় কর্মরত ছিলেন। তবে তিনি কয়েকদিন থেকে ছুটিতে ছিলেন। আর গভীর রাতে ওই নির্জন সড়কটি দিয়ে তিনি কোথায় যাচ্ছিলেন, কেন যাচ্ছিলেন এবং তার সঙ্গে আর কেউ ছিল কিনা তা তদন্ত সাপেক্🔯ষে বলা যাবে।”