২০০০ সালের জুন মাসে আইসিসি কর্তৃক টেস্ট মর্যাদা লাভের পর 🍬বাংলাদেশ খুব বেশি সাফল্য পায়নি ক্রিকেটের পুরনো এই ফরম্যাটে। দেশের মাটি𝓰তে কিংবা বিদেশের মাটিতে সাফল্য একেবারেই কম। মঙ্গলবার বাংলাদেশ দল স্বাগতিক পাকিস্তানের বিপক্ষে চলতি সিরিজের দ্বিতীয় টেস্ট ম্যাচে জিতলো। যা বিদেশের মাটিতে বাংলাদেশের অষ্টম টেস্ট জয়।
টেস্ট স্ট্যাটাস লাভের পর ২০০৫ সালে প্রথম ম্যাচ জেতে বাংলাদেশ নিজেদের মাটিতে জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে। বিদেশের মাটিতে প্রথম টেস্ট জেতে ২০০৯ সালে ওয়েস্ট ইন্ডিজ সফরে। সেবার প্রথম দুটি টেস্ট ম্যাচ জিত🔯েছিল, এবার যার পুনরাবৃত্তি ঘটালো টাইগাররা।
রাওয়ালপিন্ডিতেই পাকিস্তানের বিপক্ষে এবার বাংলাদেশ প্রথম টেস্টেಞ ১০ উইকেটে জয়লাভ করে। এর পর মঙ্গলবার শেষ হওয়া দ্বিতীয় টেস্টে টাইগাররা পেল ৬ উইকেটের জয়। ২-০ ব্যবধানে হোয়াইওয়াশ করলো প꧋াকিস্তানকে।
সবমিলে ১৪৪টি টেস্টে বাংলাদেশের জয়ের সংখ্যা মাত্র ২১টি। যেখানে পরাজয় ১০৫ট꧙ি, আর ড্র ১৮টি। ২১টি জয়ের মধ্যেꦯ বিদেশের মাটিতে বাংলাদেশের জয় মাত্র ৮টি।
২০০৫ সালে জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে প্রথম আর এবার পাকি🔯স্তানের বিপক্ষে একুশতম টেস্ট জিতলো বাংলাদেশ। মাঝের ১৯ বছরে ১৯টি জয় এসেছে পাঁচদিনের লাল বলের ক্রিকেটে।
বাংলাদেশ এ পর্যন্ত আফগানিস্তানের বিপক্ষে ২ট🌠ি টেস্ট খেলেছে, জিতেছে ১টিতে, হেরেছে অপরটিতে। অস্ট্রেলিয়ার সঙ্গে বাংলাদেশের ৬টি টেস্টে ৫টি হারের বিপরিতে এসেছে ১টি জয়। ইংল্যান্ডের বিরুদ্ধে ১০টি টেস্টে ৯টি হারের বিপরতে জয় ১টি। আয়ারল্যান্ডের বিপক্ষে ১টি টেস্ট খেলে সেটাতে জয় পেয়েছে টাইগাররা।
নিউজিল্যান্ডের সঙ্গে বাংলাদেশের ১৯টি টেস্টে ২টি জয়, ১৪টি হার এবং ৩টি ড্র। পাকিস্তানের বিরুদ্ধে ১৫টি টেস্টে ২টি জয়ের বিপরিতে ১২টি হার এবং ১টি ড্র। শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে ২৬টি টেস্টে জয় ১টি, পরাজয় ২০টি, ড্র ৫টি। ওয়েস্ট ইন্ডিজের সঙ্গে ২০টি টেস্টে ৪টি জয়ের বিপরিতে রয়েছে ১৪টি হার ও ২টি ড্র। জিম্বাবুয়ের বিরুদ্ধ𝓰ে বাংলাদেশ ১৮টি টেস্ট খেলে ৮টিতে জিতেছে, হেরেছে ৭টিতে এবং ড্র করেছে ৩টিতে।
ভারত ও দক্ষিণ আফ্রিকার বিপক্ষে কোন জয় নেই বাংলাদেশের। ভারতেরﷺ সঙ্গে ১৩টি টেস্টে রয়েছে ১১টি হার। আর ড্র আছে ২টিতে। প্রোটিয়াদের বিপক্ষে ১৪টি টেস্টে ১২টি পরাজয়ের বিপরিতে ড্র ২টিতে।