কাজী নজরুল ইসলামের কপিরাইট সংশ্লিষ্ট যথাযথ কর্তৃপক্ষ আজ কোথায়

কনক চাঁপা প্রকাশিত: নভেম্বর ১২, ২০২৩, ০১:৩২ পিএম

গুণী সংগীত পরিচালক এ আর রেহমানের কোনো কাজের সমালোচনা করার মতো তেমন কোনো সুযღোগ আসলে তিনি রাখতেন না। সবার থেকে একেবারেই আলাদা ছিল তার কাজের ধরন। ব্যক্তিগতভাবে আমি তার গানের একজন ভক্ত। কিন্তু সম্প্রতি রেহমান সাহেবের একটি কাজ খুবই নিম্নমানের ও অনৈতিক হয়েছে।

ওনাকে হয়তো কেউ বুঝিয়ে দেয়নি যে এটা কতবড় অপরাধ কারণ উনি নিজের বলয়ের ভেতর বসবাস করেন। অতবড় একজন সুরকার কী করে এমন স্পর্ধার কাজ করে যা কিনা অপরাধের পর্যায়ে পড়ে। এটা আসলে কাজ নয় এটা দুস♓্কর্ম! কারার ঐ লৌহ কপাট গানের মার্চ পাস্ট সুরে কী কমতি আছে! হাজার বছর পরেও এই গানের রক্ত গরম করে আবেদন এমনই থাকবে। আমি স্তম্ভিত! খুব অন্যায়! গানটি তিনি শুধু নতুন সংগীতায়োজন করতে পারতেন কিন্তু সুর? বিদ্রোহী কবি কি কাউকে এই অধিকার দিয়েছেন? নাকি কবি এই সুরটাও করেছিলেন যা অপ্রচলিত অথবা অজনপ্রিয় হওয়ায় উনি আবারও সুর করেছিলেন, এই প্রশ্নটাও উঁকি দিচ্ছে। কারণ এতো ভাবনাহী꧙ন কাজ আল্লা রাখা রেহমান সাহেবের সাথে যায় না একদমই।

কাজী নজরুল ই⛎সলামের কপিরাইট সংশ্ল🎉িষ্ট যথাযথ কর্তৃপক্ষ আজ কোথায়? তারা এ নিয়ে কথা বলবেন না? এ বড় অনাচার। আর যে বাঙালি শিল্পীরা এই গান গেয়েছে তারাই কী করে এমন সুরে গানটা গাইতে পারলো। রেহমান সাহেব হয়তোবা এই গান আগে শোনেননি কিন্তু তারা তো নিশ্চয়ই শুনেছেন। আশা করি অচিরেই গানটি ছবি থেকে বাদ দেয়া হবে এবং রেহমান সাহেব তার কৃতকর্মের জন্য দুঃখপ্রকাশ করবেন।