প্রথমবারের মতো ঢাকায় নাসার প্রধান নভোচারী

সংবাদ প্রকাশ প্রতিবেদক প্রকাশিত: ডিসেম্বর ১৫, ২০২৪, ০২:৪১ পিএম
নাসার নভোচারী জোসেফ এম আকাবা। ছবি: সংগৃহীত

বাংলাদেশের শিশু-কিশোরদের মহাকাশ গবেষণা বিষয়ে উৎসাহ দিতে দেশে প্রথমবারের এসেছেন যুক্তরাষ্ট্রের মহাকাশ গবেষণা সংস্থা নাসার নভোচারী জোꦺসেফ এম আকাবা। যিনি আবার নাসার প্রধান নভোচারী।

রোববার (১৫ ডিসেম্বর) সকালে রাজধানীর বসুন্ধরা আবাসিক এলাকার প্লেপেন স্কুলে আয়োজিত এক অনুষ্ঠানে যোগ দেন। ‘এক্সপ্লোরিং স্পেস, ইন্সপায়ারিং ইয়ং মাইন্ড’ শিরোনামের সেই অনুষ্ঠানে ক্ষুদে শিক্ষ🐎ার্থীদে🌺র নানা প্রশ্নের উত্তর দেন।

অনুপ্রেরণামূ🦄লক আলাপচারিতায় অংশ নেওয়া নাসার প্রধান নভোচারী জোসেফকে ঘিরে শিক্ষক শিক্ষার্থীদের ছিল🦄 ব্যাপক আগ্রহ। এ সময় মহাকাশকেন্দ্রিক তথ্যচিত্র এবং নভোচারীদের প্রাত্যহিক জীবন সম্পর্কে জানানো হয়।

মহাকাশ 🐻অনুসন্ধানের মাধ্যমে প্রযুক্তির অগ্রগতি এবং বৈশ্বিক চ্যালেঞ্জ, বিশেষ করে জলবায়ু সংকট মোকাবিলায় এর ভূমিকা নি♓য়ে অনুষ্ঠানে আলোচনা করেন আকাবা।

ঢাকায় নাসার কোনো নভোচারীর এটাই প্রথম সফর। সফরটিকে দেখা হচ্ছে দেশের ইতিহাসের গুরুত্বপূর্ণ 🧸মাইলফলক হিসেবে। বাংলাদেশে শিশুদের অনুপ্রেরণা এবং উৎসাহ দিতেই আকাবা ঢাকায় এসেছেন।

তবে জানা গেছে, শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের এমন কার্যক্রম ছাড🔯়াও আকাবা একটি টিভি চ্যানেলে সাক্ষাৎকারে অংশ নেবেন। যেখানে তিনি বৈশ্বিক বিজ্ঞান ও প্রযুক্তিতে নাসার অবদান নিয়ে কথ📖া বলবেন।

একইসঙ্গে মহাকাশ গবেষণা ও প্রযুক্তি উদ্ভাবনে সহযোগিতার মাধ্যমে বাংলাদেশ 𒁏কীভাবে লাভবান হতে পারে সেসব বিষয়ে বিস্তার🐼িত আলোচনা করবেন। বিশেষত, আর্টেমিস অ্যাকর্ডস-এর মাধ্যমে সহযোগিতার গুরুত্ব তুলে ধরবেন।

আকাবা যুক্তরাষ্ট্রের একজন শিক্ষক, হাইড্রোজিওলজিস্ট এবং পিস কর্পসের প্রাক্তন স্বেচ্ছা🏅সেবক। ২০০৪ সালের মে মাসে, ন✤াসার মহাকাশচারী প্রার্থীরূপে মনোনীত প্রথম পুয়ের্তো রিকো বংশোদ্ভূত ব্যক্তি। ২০২৩ সালে নাসার নভোচারী কার্যালয়ের প্রধান হিসেবে নিয়োগ দেওয়া হয় আকাবাকে।

মহাকাশচারী হিসেবে আকাবা তিনটি মিশনে অংশ ন✅িয়ে আন্তর্জাতিক মহাকাশ স্টেশনে স্পেসওয়াক🔥 এবং বিভিন্ন যুগান্তকারী বৈজ্ঞানিক গবেষণাসহ ৩০৬ দিনেরও বেশি সময় মহাকাশে কাটিয়েছেন।