রাজধানীর নয়াপল্টনের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ের সামনে পুলিশের সঙ্গে𒐪 সংঘর্ষের ঘটনায় করা মামলায় বিএনপির ১৫ নেতা-কর্মীর দুই দিন🎃ের রিমান্ড মঞ্জুর করেছেন আদালত।
বৃহস্পতিবার (২৮ অক্টোবর) ঢাকার মেট্রোপলিটন ম্যাজ꧃িস্ট্রেট আ𒈔শেক ইমাম এ আদেশ দেন।
আসামিরা হলেন ছাত্রদল ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় শাখার যুগ্ম আহ্বায়ক আবু সুফিয়ান, জিহাদুল হক রঞ্জু ও ঝলক মিয়া, সূর্য সেন হল শাখার সাধারণ সম্পাদক আবু হান্নান তালুকদার, ঢাবি শাখার সাবেক সহসম্পাদক আল ইমরান, জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় শাখার কর্মী শাহাদাত হোসেন, বিএনপি কর্মী সজিব, ছাত্রদলের সাবেক নেতা হাবিবুর রহমান হাবিব, যুবদলের শেরেবাংলা নগর থানার সভাপতি আতিকুর রহমান অপু, যুবদল কর্মী হাসান আলী, ছাত্রদল কর্মী মুতাছ🅠িম বিল্লাহ, স্বেচ্ছাসেবক দল নেতা গাজী সুলতান জুয়েল, সাবেক ছাত্রদল নেতা রেজাউল ইসলাম প্রিন্স, বিএনপি কর্মী শুক্কুর এবং আবুল হোসেন হাওলাদার আশিক।
বুধবার (২৭ অক্টোবর) এ মামলার ৫০ আসামিকে আদালতে হাজির করেন মামলার তদন্ত কর্মকর্তা পল্টন ম🅠ডেল থানার উপপরিদর্শক মনজুরুল হাসান খান।
এর মধ্যে ১৫ জনের সাত🍃 দিন করে রিমান্ড এবং ৩৫ জনকে কারাগারে আটক রাখার আবেদন করেন তদন্ত কর্মকর্তা।
এদিকে সিনিয়র আইনজীবী আব্দুল বাসেত মজুমদারের মৃত্যুতে আদালতের কার্যক্রম বন্ধ থাকায় রিমান্ড শুনানি মুলতবি রাখার আবেদন করেন আসামিপক্ষের আইনজীবীরা꧑। আদালত রিমান্ড শুনানির দিন বৃহস্পতিবার ধার্য করে আসামিদের কারাগারে পাঠানোর আদেশ দেন।
বৃহস্পতিবার (২৮ অক্টোবর) রিমান্ড শুনানিকালে ཧ১৫ আসামিকে আদালতে হাজির করা হয়। আসামিদের পক্ষে তাদের আইনজীবীরা রিমান্ড বাতিল চেয়ে জামিন আবেদন করেন। এ সময় রাষ্ট্রপক্ষ থেকে এর বিরোধিতা করা হয়। উভয় পক্ষের শুনানি শেষে আদালত প্রত্যেকের দুই দিনের রিমান্ডের আদেশ দেন।
রিমান্ডের এ বি♓ষয়টি গণমাধ্যমকে জানান আসামিপক্ষের অন্যতম আইনজীবী এম কাউসার আহমেদ।
এর আগে গত🤡 ২৬ অক্টোবর নয়াপল্টন কেন্দ্রীয় কার্যালয়ের সামনে সꦕাম্প্রদায়িক সম্প্রীতি সমাবেশের আয়োজন করে বিএনপি। সেই সমাবেশে পুলিশের সঙ্গে সংঘর্ষের ঘটনা ঘটে। এ সময় পুলিশ সমাবেশ থেকে ৫০ জনকে গ্রেপ্তার করে।
পরে পুলিশ꧃ মামলা করে। মামলায় যুবদলের কেন্দ্রীয় সভাপতি সাইফুল ইসলাম নীরব ও ⛎সাধারণ সম্পাদক সুলতান সালাহউদ্দিন টুকুসহ ৯৭ জনকে আসামি করা হয়েছে।