বিএনপিই তাঁবেদারি বান্ধব দল বলেও মন্তব্য করেছেন আওয়ামী লীগের সাধারণ সমജ্পাদক এবং সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের।
ব🍸ুধবার (৮ সেপ্টেম্বর) সকালে তার বাসভবনে ব্রিফিংকালে এ কথা বলেন ওবায়দুল কাদের।
ওবায়দুল কাদের, “ সরকার নাকি তাঁবেদার সরকারে পরিণত হয়েছে, - বিএনপি নেতাদের এ অভিযোগ উদ্ভট ও কাল্পনিক৷ প্রকৃতপক্ষে তাঁবেদারি তাদেরই হাতিয়ার, যারা জনগণের সমর্থনের তোয়াক্কা না করে অꦑগণতান্ত্রিক পথে ক্ষমতায় যাওয়ার অলি-গলি খোঁজে। বিএনপিই তাঁবেদারি বান্ধব দল, যারা নিজেরাই নিজেদের গঠনতন্ত্র মানে না। যারা কথায় কথায় বিদেশিদের কাছে ধর্না দেয়, জনগণের কাছে যেতে সাহস 🌄পায় না, তারাই হচ্ছে তাঁবেদার।”
আওয়ামী লীগ এদেশকে আত্মমর্যাদাশীল এবং মু♍ক্তিযুদ্ধের চেতনায় একটি সমৃদ্ধ রাষ্ট🐎্র হিসেবে গড়ে তুলতে চায় উল্লেখ করে ওবায়দুল কাদের বলেন, বিএনপি বাংলাদেশকে তাবেদার ও একটি ব্যর্থ রাষ্ট্রে পরিণত করতে চায়।
এ সময় বিএনপির আন্দোলনের হাঁকডাক ‘আন্দোলন বিলাস’ বলে মনে করেন সেতুমন্ত্রী। তিন🔥ি বলেন, “বিএনপির এসব ভাবনা কথামালায় সীমাবদ্ধ শব্দবোমা ছাড়া আর কিছুই নয়।”
বিএনপি নেতারা দেশে সংকট দেখতে পান কিন্তু তারা নিজেদের রাজনীতিতে কোনো সংকট দেখতে পান না উল্লেখ করে ওবায়দুল কাদের বলেন, “হাতের তালু দিয়ে কি আকাশ🎃 ঢাকা যায়? বিএনপি নেতারা খণ্ডিত দৃষ্টি দিয়ে দেখছে সবকিছু।”
অপরাজনীতি বিএনপিকে গভীর খাদের কিনারে পৌঁছে দিয়েছে, তাই তারা এ বাস্তবতা এখনো উপলব্ধি করতে পারছে না দাবি করে ওবায়দুল কাদের বলেন, ”কর্মীদের চাঙা রাখতে নানা মুখ🃏রোচক বক্তব্য দেন, যা অন্তঃসারশূন্য।”
আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক আরো বলেন, “শেখ হাসিনার সুদক্ষ নেতৃত্বে বাংলাদেশ এগিয়ে যাচ্ছেꦰ ღঅদম্য অগ্রযাত্রায়। দেশের উন্নয়ন ও সমৃদ্ধির চলমান ধারায় সংকটের কোনো ছায়া পড়েনি, বরং উন্নয়নে যাদের গাত্রদাহ তারাই ঈর্ষার আগুনে জ্বলছে।”
বিএ🅺নপির রাজনীতি আজ জননিন্দিত উল্লেখ করে ওবায়দুল কাদের বলেন, “জনগণের মনের ভাষা, চোখের ভাষা যারা বুঝতে 🧸পারে না তারাই ক্রমশ জনগণের আস্থার কেন্দ্র থেকে ছিটকে পড়ছে।”
সাধারণ সম্পাদক বলেন, “দুর্নীতি দেশের রন্ধ্রে রন্ধ্রে প্রবেশ করেছে’ -বিএনপি নেতাদের এমন কথা শুনলে জনগণ হাসে। কারা কী বলছেন♊! দুর্নীতি বিএনপির নেতাদের শিরায় শ🔯িরায়, যা থেকে এখনো তারা বেরিয়ে আসতে পারেনি।”
তিনি বলেন, “দুর্নীতিকে যারা প্রাতিষ্ঠানিক রূপ দিয়েছিল, লুটপাট আর অনিয়মের কন্ট্রোল রুম হিসেবে যারা হাওয়া ভবন তৈরি করেছিল, পর পর পাঁচবার দুর্নীতিতে দেশকে বিশ্বচ্যাম্পিয়নের কলঙ্ক তিলক পরিয়ে ছিল, তারাই এখন দুর্নীতির কথা বলেন! চোখে পর্দা না থাকলে, নির্লজ্জ হলেই কেবল এমন কথা বলা যায়।”