♛জেলা পরিষদ নির্বাচনে চেয়ারম✱্যান পদে বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় নির্বাচিত হয়েছেন ২৭ জন । এছাড়া বিনা ভোটে সংরক্ষিত সদস্য পদে ১৯ জন ও সাধারণ সদস্য পদে ৬৮ জন নির্বাচিত হয়েছেন।
রোববার (২৫ ⛄সেপ্টেম্বর) জেলা পরিষদ নির্বাচনের মনোনয়নপত্র প্রত্যাহারের শেষ দিন সংশ্লিষ্ট রিটার্নিং কর্মকর্তারা এসব ব্যক্তিকে নির্বাচিত ঘোষণা করেন। নির্বাচন কমিশন (ইসি) সচিবালয় থেকে সমন্বয়কৃত প্রতিবেদনে এ তথ্য পাওয়া গেছে।
বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় চেয়ারম্যান নির্বাচিত জেলাগুলো হলো, কুমিল্লা, কুড়িগ্রাম, গোপালগঞ্জ, চাঁপাইনবাবগঞ্জ, জামালপুর, ঝালকাঠী, টাঙ্গাইল,꧃ ঠাকুরগাঁও, ঢাকা, নওগাঁ, নারায়ণগঞ্জ, নোয়াখালী, পাবনা, পিরোজপুর, ফেনী, বরগুনা, বরিশাল, বাগেরহাট, ভোলা, মাদারীপুর, মুন্সীগঞ্জ, মৌলভীবাজার, লক্ষ্মীপুর, লালমনিরহাট, শরীয়তপুর, সিরাজগঞ্জ ও সিলেট।
জানা গেছে, মনোনয়নপত্র জমা দেওয়ার সময় চেয়ারম্যান পদে ১৯টি জেলা পরিষদে একক প্রার্থী ছিলেন। মনোনয়নপত্র বাছাইয়ের সময় সেটা বেড়ে ২২টি পরিষদে একক প্রার্থী দাঁড়ায়। সর্বশেষ মনোনয়নপত্র প্রত্যাহার শেষে এই সংখ্যা বেড়ে ২৭ জন🌼ে দাঁড়াল।
তিন পার্বত্য জেলা বাদে দেশের ৬১টি জেলা পরিষদে আগামী ১৭ অক্▨টোবর ভ😼োটগ্রহণ করা হবে।
২৭ জেলায় বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতার পর এখন জেলা পরিষদগুলোতে ৩৪টি জেলা পরিষদে মোট ৯০ জন প্রার্থী চেয়ারম্যান পদে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করবেন। অপরদিকে সংরক্ষিত সদস্য পদে মোট প্রার্থী ৬২০ জন, আর সাধারণ পদে মোট এক হাজার ৫০৫ জন প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন। সব মিলে তিন পদে মোট দুই হাজার ১২৫ জন ꧂প্রতিদ্বন্দ্বিতা করবেন।
২০১৬ সালে দেশে প্রথমবারের মতো অনুষ্ঠ⛎িত নির্বাচনে জেলা পরিষদের চেয়ারম্যান পদে ২১ জন চেয়ারম্যান, সাধারণ সদস্য ১৬৬ জন ও সংরক্ষিত সদস্য ৬৯ জন বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় নির্বাচিত হয়েছিলেন। ওই বছর তিনটি পদে মোট প্রতিদ্বন্দ্বী প্রার্থী ছিলেন ৩ হাজার ৯৩৮ জন।
জেলা পরিষদ আইন অনুযায়ী, ওই সময় প্রতিটি জেলাকে ১৫টি সাধারণ ওয়ার্ড ও ৫টি সংꦓরক্ষিত ওয়ার্ডে বিভক্ত করার কারণে সাধারণ ওয়ার্ড ও সংরক্ষিত ওয়ার্ডের সংখ্যা বেশি ছিল। কিন্তু আইন সংশোধন করে বর্তমানে জেলার প্রতিটি উপজেলাকে একটি করে সাধারণ ওয়ার্ড ও তার এক-তৃতীয় অংশকে সংরক্ষিত ওয়ার্ডে বিভক্ত করার কারণে এর সংখ্যাꦍ অনেক কমেছে।