প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা 🤡আজ (২৩ সেপ্টেম্বর) নিউইয়র্কে জাতিসংঘের সাধারণ পরিষদে (ইউএনজিএ) ভাষণ দেবেন। জাতিসংঘ সাধারণ পরিষদের অধিবেশনের ফাঁকে প্রধানমন্ত্রীর কর্মকাণ্ড সম্পর্কে সাংবাদিকদের ব্রিফিংকালে পররাষ্ট্রমন্ত্রী এ কে আব্দুল মোমেন এ কথা জানান।
শুক্রবার স্থানীয় সময় বিকেলে ইউএনজিএ-র ৭৭তম অধিবেশনে প্রধানমন্ত্রী তার ভাষণ দেবেন। সারা ব๊িশ্বের মানুষের জীবনে শান্তি ও স্থিতিশীলতা নিশ্চিত করার ওপর জোর দেবেন তিনি তার ভাষণে।
পররাষ্ট্রমন্ত্র💯ী বলেন, প্রধানমন্ত্রী তার ভাষণে বহুপাক্ষিকতার ওপর জোর দেব♈েন।
মোমেন বলেন, “আমরা শান্তির প্রতি জোജর দেব, আমরা বলব যেকোনো ধরনের সংঘাত থেকে বেরিয়ে আসার সর্♛বোত্তম উপায় হলো সংলাপ এবং শান্তিপূর্ণ সমাধান।”
পররাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, “শেখ হাসিনা এ বিষয়টিও উল্লেখ করবেন যে বাংলাদেশ কোভিড-১৯ মহামারিকে খুব ভালোভাবে মোকাবিলা করেছে এবং মহামারি মোকাবিলায় বিশ্বের শীর্ষ দেশগুলোর মধ্যে বাংলাদেশও রয়েছে। মহামারি সত্ত্বেও, বাংলাদেশ যথেষ্ট অর্থনৈতিক সাফল্য অর্🐷জন করেছে এবং তা অর্জনের জন্য প্🃏রধানমন্ত্রী বাংলাদেশ যে পদক্ষেপ নিয়েছে, তা তুলে ধরবেন। আমরা বিভিন্ন প্রণোদনা প্যাকেজ এবং প্রণোদনা দিয়েছি। আমরা সেগুলোও সেখানে তুলে ধরব।”
মোমেন জানান, প্রধানমন্ত্ꦬরী শেখ হাসিনা তার বক্তব্যে জলবꦆায়ু সমস্যাও তুলে ধরবেন।
পররাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, “আমরা সব সময় বলি যে আমাদের বিশ্বকে বাঁচাতে হবে এবং এই বিশ্বকে ♏বাঁচাতে যে জিনিসটি প্রয়োজন তা হলো বৈশ্বিক তাপমাত্রা অবশ্যই ১.৫ ডিগ্রি সেলসিয়াসের বেশি হওয়া উচিত নয়। আমরা প্যারিস চুক্তির বাস্তবায়ন দেখতে পাচ্ছি না। এতে বিশ্বকে বাঁচাতে প্রতিবছর ১০০ মিলিয়ন ডলার দেওয়ার কথা ছিল।”
পররাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, “বাংলাদেশ আশা করে যারা বৈশ্বিক উষ্ণায়নের জন্য দায়ী তারা জলবায়ু পরিবর্তনের কারণে ক্ষতিগ্রস্তদের পুনর্বাসনের দায়িত্ব ভাগ করে নেবে। প্রধানমন্ত্রী তার বক্তব্যে ๊সেটাই তুলে ধরবেন বলে জানান তিনি।”
সূত্র : বাসস