রাজনৈতিক দলগুলোর মধ্যে সমঝোতা হলে সব ভোট ব্যালটে নিতে নির্বাচন কমিশন রাজি বলে জানিয়েছেন পꦿ্রধাﷺন নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) কাজী হাবিবুল আউয়াল।
তিনি বলেছেন, “আমরা রাজনৈতিক পরিমণ্ডলে যে সঙ্কটগুলো দেখছি তা ইভিএম নিয়ে নয়, আরও মোট𒁏া দাগের সঙ্কট। আমরা আশা করি, দোয়া করি এ সঙ্কটগুলো কেটে যাক।”
বুধবার (৭ সেপ্টেম্বর) নির্বাচ🐓ন ভবনের নিজ কার্যালয়ে ৩৯ নাগরিকের বিবৃতির পর﷽ তিনি এসব কথা বলেন।
ইভিএম নিয়ে কোনোভাবেই রা⛦জনৈতিক সঙ্কট প্রকট হবে জানিয়ে প্রধান নির্বাচন কমিশনার বলেন, “ইভিএমে ভোট করলাম কি করলাম না তা আমাদের বিষয় নয়। নির্বাচনটা সঠিক, অবাধ, নির্বিঘ্ন হলো কি না তা দেখতে হবে। তা ইভিএমে হোক আর ব্যালটে হোক।”
কা🐈জী হাবিꩲবুল আউয়াল আরও বলেন, “ইভিএমে ভোট জালিয়াতি হবে না, যাচাই করেই সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। সরকার যদি আর্থিক সংকটের কারণে ইভিএমে ভোটের বাজেট না দেয়, তাহলে ইভিএমে ভোট হবে না।”
এর আগে, মঙ্গলবার (৬ সেপ্টেম্বর) গণমাধ্যমে পাঠানো এক বিবৃতিতে নির্বাচন কমিশনের প্রতি আগামী জাতীয় নির্বাচনে ইলেকট্রনিক ভোটিং মেশিন (ইভিএম) ব্যবহার না করার আহ্বান জানিয়েছেন দেশের ৩৯ বিশিষ্ট নাগর𒁏িক।
বিবৃতিতে বলা হয়, রাজনৈতিক ঐকমত্য ছাড়াই নির্বাচন কমিশন আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচনে সর্বোচ্চ ১৫০টি আসনে ভোটগ্রহণে ইভিএম ব্যবহারের সিদ্ধান্ত নিয়েছে। আমরা মনে করি যে কমিশনের এ সিদ্ধান্ত অযৌক্তিক। এটি রাজনৈতিক বিতর্ককে আরও উসকে দেবে এবং কমিশনের বর্তমান আস্থার সংকটকে আরও প্রকট করে তুলবে। আমরা আবারও একটি ব্যর্থ নির্বাচনꦉের কবলে পড়ব, যা জাতি হিসেবে আমাদের চরম সংকটের দিকে ধ🍨াবিত করবে।”