রাশিয়া থেকে জ্বালানি তেল আমদানিতে যুক্তরাষ্ট্রের কোনো আপত্তি ন꧙েই বলে🌃 জানিয়েছেন প্রধানমন্ত্রীর বিদ্যুৎ, জ্বালানি ও খনিজসম্পদ বিষয়ক উপদেষ্টা তৌফিক ই- ইলাহী চৌধুরী।
তিনি বলেছেন, “খাদ্যপণ্য, সার ও জ্বালানির ওপর যুক্তরাষ্ট্রের কোন🐻ো নিষেধাজ্ঞা নেই বলে জানিয়েছেন দেশটির আন্ডার সেক্রেটারি। তাই রাশিয়া থেকে তেল আমদানি করলে ওয়াশিংটনের কোনো আপত্তি থাকার কথা নয়।”
বুধবার (৩১ আগস্ট) প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ে সাংবাদিকদের সঙ্গে যুক্তরাষ্ট্র সফরপরবর্তী অভিজ্ঞতা বিনিꦓময়কালে তিনি এসব কথা বলেন।
সার, খাদ্য ও তেল আমদানিতে কোনো নিষেধাজ্ঞা নেই, সে কারণে যে কোনো দেশ থেকে বাংলাদেশ এসব আমদানি করতে🍌 পারবে জানিয়ে তৌফিক-ই-ইলাহী চৌধুরী বলেন, “মার্কিন আন্ডার সেক্রেটারি জে ডব্লিউ ফারনান্দেজ ও সহকারী আন্ডার সেক্রেটা൩রির সঙ্গে বৈঠক করেছি। তখন আলোচনায় ফারনান্দেজ বলেন, ‘সার, খাদ্য ও তেলের মতো কিছুতে স্যাংশন (নিষেধাজ্ঞা) নেই।’ আমি জানতে চেয়েছিলাম, ‘আমরা কি ভিন্ন সোর্স থেকে তেল আনতে পারব? উনি চুপ ছিলেন। তাতে আমার মনে হয়েছে, তিনি ইতিবাচক।”
জ্বালানি তেলের দাম বাড়বে না কমবে, কি হবে, সেটা আল্লাহ ছাড়া কেউ বলতে পারবে না উল্লেখ করে তৌফিক-ই-ইলাহী চৌধুরী বলেন, “তেলের দাম ৫ টাকা বাড়ানো-কমানোর তো কোনো প্রভাব নেই। বরং এটি য⭕তটুকু বাড়ানো হয়েছিল সেখানেই রাখা উচিত ছিল। কারণ আমরা তো জানি না যে সামনের পরিস্থিতি কি হবে।”
তিনি বলেন, “আমরা মনে করি বাইর🐭ে থেকে জ্বালানি তেল আমদানিতে যুক্তরাষ্ট্র আমাদের সমর্থন করবে। জ্বালানি তেল ব্যবহারে যে সব কৃচ্ছতা আমরা নিচ্ছি তাতে আপনারা সহযোগিতা করবেন।”
এক প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, “এনবিআরের পুরো ট্যাক্স কমౠালে জ্বালানি তেলের দাম বাড়ানোর দরকার নেই। কিন্তু কর না দিলে বাজেটের টাকার সংস্থান কি হবে সেটাও তো ভাবতে হবে।”
যুদ্ধের কারণে রাশিয়া থেকে বেশকিছু পণ্য আমদানিতে নিষেধাজ্ঞা দিয়েছে যুক্তরাষ্ট্র ও ইউরোপ। তাতে আমদানি ব্যয় বেড়েছে। বেড়েছে খাদ্য♓ ও জ্বালানির দামও। এ মুহূর্তে সার, খাদ্য ও তেলে কোনো নিষেধাজ্ঞা নেই এবং আমদানিতে বাধা নেই।