ইলেকট্রনিক ভোটিং মেশিনে (ইভিএমে) নির্বাচন হলে কারচুপি ও সহিংসতা কম হয় বলে জা🧔নিয়েছেন প্রধান নির্বাচন কমিশনার কাজী হাবিবুল আউয়াল।
তিনি বলেছেন, “ভোটের সময় ডাকাতি যেন না হ🗹য়, সে জন্য দ্বাদশ সংসদ নির্বাচনে ইভিএমে ভোট নেওয়ার সিদ্ধান্ত হয়েছে।”
বুধবার (২৪ আগস্ট) সকালে আগারগাঁওয়ে নির্বাচন ভবনে গণস্বাস্থ্য কেন্দ্রের ট্রাস্টি ডা. জাফরুল্লা♔হ চ♏ৌধুরীর সঙ্গে বৈঠকে তিনি এসব কথা বলেন।
ইভিএম নিয়ে চটজলদি কোনো সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়নি জানিয়ে সিইসি বলেন, “ইভিএমে আস্থা ফেরাতে কারিগরি দলের সঙ্গে👍 রাজনৈতিক দলের বৈঠকে সব অভিযোগের উত্তর দেওয়া হয়েছে।”
তিনি বলেন, “ইভিএমের কারচুপি নিয়ে বক্তব্য চাল🌺ু আছে, তার কোনো প্রমাণ পায়নি কমিশন। একটি দলের চাওয়া বা কারও বিরোধিতায় নয়, সবার কথা ভেবে কমꦚিশন নিজস্ব সিদ্ধান্ত নিয়েছে।”
তিনি আরও বলেন, “ভোটকক্ষের নিশ্চয়তা দেবে কমিশন। ভোটের বুথের ভেতরে কেউ যদি মাস্তানি না করে, তাহলে 🍸এই মেশিনে কা♓রচুপির কোনো সুযোগ নেই।”