সংকটের বিস্তীর্ণ কাঁটাবন পেরিয়ে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাস🧜িনার নেতৃত্বে এখনো বাংলাদেশ স্ট্যাবিলিটি বজায় রেখেছে বলে জানিয়েছেন আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক এবং সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের।
তিনি বলেছেন, “মানুষের কান কথা শুনে, গুজব শুনে কেউ 🐲বিভ্রান্ত হবেন না। বাংলাদেশ শ্রীলঙ্কাও হবে না, পাকিস্তানও হবে না। এটা বঙ্গবন্ধুর বাংলাদেশ। এটা বীরের দেশ। শেখ হাসিনার বাংলাদেশ।”
মঙ্গলবার (১৬ আগস্ট) বিকালে বঙ্গবন্ধু আন্তর্জাতিক সম্মেলন কেন্দ্রে জাতীয় শোক দিবস উপলক্ষে আওয়ামী লীগ আয়োজিত ꦐআলোচনা সভায় সূচনা বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন।
দলীয় নেতা-কর্মীদের ঐক্যবদ্ধ ও দলকে সুশৃঙ্খল রাখার আহ্বান জানিয়ে ওবায়দুল কাদের বলেন, “দেশ যেভাবে এগিয়ে চলছে, আমরা যদি নেত্রীর নির্দেশনা অনুযায়ী এগিয়ে যেতে পারি, আগামী নির্বাচনে আমরা আবারও বিজয়ের বন্দরে পৌঁছাতে পারব। আওয়ামী লীগে সব আছে। এখানে ভালো মানুষের ๊অভাব নেই। শুধু ঐক্যটা রাখলেই হবে। ঐক্যটা থাকলে জয় আসবেই, বিজয় কেউ ঠেকাতে পারবে না।”
বিএনপির প্রতিষ্ঠাতা জিয়াউর রহমানকে উদ্দেশ্য করে সেতুমন্ত্রী বলেন, “জিয়াউর রহমান নাকি মুক্তিযোদ্ধা। তাহলে আমার মুক্তিযুদ্ধের রণধ্বনি কেন নিষিদ্ধ হয়? সর্বꦦকালের সেরা ভাষণের একটি বঙ্গবন্ধুর ৭ মার্চের ভাষণ কেন নিষিদ্ধ হয়? বাংলাদেশ বেতার কেন রেডিও বাংলা হয়? মুক্তিযুদ্ধের মূল্যবোধ স্বাধীনতার সব আদর্শ নির্বাসনে পাঠাল কে? ইতিহাস কি তাকে ক্ষমা করবে?”
তিনি বলেন, “জিয়াউর রহমান খুনিদের পুরস্কৃত করে থাইল্যান্ডে পাঠাল। তারপর তাদের চাকরি দিল কয়েকটা দূতাবাসে। বাংলাদেশের দূতাবাস। এটাই শুধু পুরস্কার নয়, কয়েকজনকে প্রমোশন দিল। এটাই শুধু পুরস্কার নয়, খন্দকার মো🌳শতাকের ইনডেমনিটি অর্ডিন্যান্স হত্যাকারীদের বিচাররোধকারী। ইনডেমনিটি অর্ডিন্যান্স জিয়াউর রহমান পঞ্চম সংশোধনীতে অন্তর্ভুক্ত করে বাংলাদেশের সংবিধানকে কলঙ্কিত করেছে। খুনিদের এই জিয়াউর রহমানই সাংবিধানিক বৈধতা দিতে চেয়েছি🦩লেন।”
আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক আরও বলেন, “লন্ডন থেকে স্লোগান দেয় আর স্লোগানের প্রতিধ্বনি হয় পল্টনে। কী স্লোগা♓ন? টেক ব্যাক বাংলাদেশ। টেক ব্যাক করে কোথায় যাবে? লুটপাটের হাওয়া ভবনের বাংলাদেশ। পাঁচ বার বিশ্ব চ্যাম্পিয়নের বাংলাদেশ। মুক্তিযুদ্ধের মূল্যবোধ বিসর্জনের বাংলাদেশ।”