নারায়ণগঞ্জের রূপগঞ্জে হাসেম ফুডস কা꧃রখানඣার অগ্নিকাণ্ডে নিহতদের মধ্যে ২৪ জনের মরদেহ পরিবারের কাছে হস্তান্তর করা হয়েছে।
বুধবার দুপুরে ঢাকা মেডিকেল কলেজের মর্গে উপস্থিত স্বজনদের কাছে লাশ হস্ꦐতান্তর শুরু করে পুলিশের অপরাধ তদন্ত বিভাগ (সিআইডি)।
সিআইডির বিশেষ পুলিশ ꦛসুপার রোমান🧸া আক্তার বলেন, হাসেম ফুডস কারখানা থেকে পোড়া যে ৪৮টি মৃতদেহ আনা হয়েছিল, ডিএনএ পরীক্ষায় তার মধ্যে ৪৫ জনের পরিচয় শনাক্ত হয়েছে। বাকি তিনটি লাশের ডিএনএ পরীক্ষার কাজ চলছে।
শনাক্ত ৪৫টি মৃতদেহের মধ্য☂ে ২৪ জনের লাশ বুধবার পরিবারকে বুঝিয়ে দেওয়া হচ্ছে জানিয়ে সিআইডি’র অতিরিক্ত ডিআইজি ইমাম হোসেন বলেন, “বাকি মৃতদেহ শনিবার হস্তান্তর করা হবে।”
এছাড়া প্রশাসনের পক্ষ থেকে নিহতদের 𒅌পরিবারের প্রত্যেককে দাফনের জন্য ২৫ হাজার টাকা করে দেওয়া হয়।
রূপগঞ্জে সজীব গ্রুপের 🐬অঙ্গপ্রতিষ্ঠান হাসেম ফুড অ্যান্ড বেভারেজের সেজান জুস কারখানায় গত ৮ জুলাই বিকাল সাড়ে ৫টায় আগুনের সূত্রপাত হয়। কারখানার ছয় 🗹তলা ভবনটিতে তখন চার শতাধিক কর্মী কাজ করছিলেন। কারখানায় প্লাস্টিক, কাগজসহ মোড়ক বানানোর প্রচুর সরঞ্জাম থাকায় আগুন মুহূর্তে ছড়িয়ে পড়ে সব ফ্লোরে।
প্রচুর পরিমাণ দাহ্য পদার্থ থাকায় কয়েকটি ফ্লোরের আগুন নিয়ন্ত্রণে আনতে ফায়ার সার্ভিসের ১৮টি ইউনিটের ২০ ঘণ্টার বেশি🧸 সময় লাগে। সবমিলিয়ে এ ঘটনায় ৫১ জনের লাশ উদ্ধার হয়।
নারায়ণ༒গঞ্জের রূপগঞ্জে হাসেম বেভারেজের সেজান জুস কারখানায় আগুনে পুড়ে ৫১ শ্রমিক নিহতের ঘটনাꦆয় করা হত্যা মামলাটি পুলিশের অপরাধ তদন্ত বিভাগ (সিআইডি) তদন্ত করছে।