পবিত্র রমজান মাসে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান খোলা রাখা বা বন্ধ রাখা সরকারের সি💎দ্ধান্ত। এ নিয়ে আমরা হস্তক্ষেপ করতে পারি না বলে মন্তব্য করেছেন হাই🐻কোর্ট।
বুধবার (৩০ মার্চ) রম♐জানে শিক্ষাপ্র🉐তিষ্ঠান বন্ধ রাখার রিটের শুনানিতে বিচারপতি আবু তাহের মো. সাইফুর রহমান ও বিচারপতি মহিউদ্দিন শামীমের হাইকোর্ট বেঞ্চ এ মন্তব্য করেন।
রিট আবেদনটি শুনানির জন্য উপস্থাপন করেন অ্যাডভোকেট ইউনুছ আলী আকন্দ। তিনি বলেন, “রিট আবেদনটি আদালতে জমা দিয়েছি। আগামীকাল কার্যতালিকায় থাকতে প🍌ারে।”
এর আগে রমজানে দেশের সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান বন্ধ রাখার๊ নির্দেশনা চেয়ে গত ২৭ মার্চ হাইকোর্টে রিট করা হয়। রিটে ২০ রমজান পর্যন্ত প্রাথমিক বিদ্যালয় খোলা রাখার সিদ্ধান্তের বৈধতা চ্যালেঞ্জ করা হয়।
অ্যাডভোকেট ইউনুছ আলী আকন্দ এ রিট করেন। শিক্ষা সচিব এবং প🔴্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয়ের সচিবকে রিটে বিবাদী করা হয়েছে।
রিটে পবিত্র রমজান মাসের ২০ তারিখ পর্যন্ত 🃏প্রা🍨থমিক বিদ্যালয় খোলা রাখার সরকারি সিদ্ধান্ত কেন অবৈধ ঘোষণা করা হবে না এবং রমজান মাসে বাংলাদেশের সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান বন্ধ রাখার নির্দেশনা কেন দেওয়া হবে না তা জানতে চেয়ে বিবাদীদের প্রতি রুল জারির আরজি জানানো হয়েছে।
রিট আবেদনে বলা হয়, তাপমাত্রা বেড়ে যাওয়ায় সীমাহীন গরমে মানুষ অতিষ্ঠ হয়ে পড়েছে। এ অবস্থায় প্রাথমিক বিদ্যালয় খোলা রাখা অবৈধ।❀ এর আগে সবসময় পবিত্র রমজান মাসে সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান বন্ধ ছিল। তাই এই অবস্থায় স্কুল খোলা না রাখার নির্দেশনা চাইছি। যেহেতু রমজান মাসে শিক্ষকরা রোজা রেখে ক্লাসে লেখাপড়া শেখানোর বিষয়ে মনোযোগী থাকে না এবং যেহেতু করোনার প্রকোপ এখনো যায়নি, এ কারণে স্কুল বন্ধ রাখার নির্দেশনা চাই।
এর আগে গত ২৪ মার্চ প্রাথমিক শিক্ষা অধিদপ্তর থেকে জারি করা এক আদেশে বলা হয়, সরকারি প্ꩲরাথমিক বিদ্যালয়ে রমজান মাসে ক্লাস চলবে। নামাজ পড়ার জন্য ৩০ মিনিট বিরতি পাবেন শিক্ষকরা।ﷺ সরাসরি শ্রেণি কার্যক্রম ২০ রমজান পর্যন্ত চালু থাকবে।