‘প্রকৃত প্রাপ্যতারাই প্রকল্পের সুবিধাভোগী হবে’

সংবাদ প্রকাশ প্রতিবেদক প্রকাশিত: মার্চ ২৩, ২০২২, ০৬:১০ পিএম

যাদের প্রকৃত প্রাপ্যতা আছে, শুধু🍷 তারাই প্রকল্পের সুবিধাভোগী হবেন, অন্য কেউ এই সুবিধা ভোগ করতে পারবেন না বল🧜ে জানিয়েছেন ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের (ডিএসসিসি) মেয়র ব্যারিস্টার শেখ ফজলে নূর তাপস।

বুধবার (২৩ মার্চ) দুপুরে রাজধানীর ডেমরার রানীমহ🔥ল মিলনায়তনে প্রান্তিক জনগোষ্ঠীর জীবনমান উ🐟ন্নয়ন প্রকল্পের আওতায় ব্যবসাযয়িক মঞ্জুরি বিতরণ অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে ডিএসসিসি মেয়র এ কথা বলেন।

ডিএসসিসি মেয়র শেখ তাপস বলেন, “আমি যখন দায়ি🅷ত্বভার গ্রহণ করি তখন দেখলাম- প্রকল্পের সুবিধাভোগীদের মধ্যে অনেকেই ঢাকাবাসী ছিলেন না। কিন্তু প্রকল্পের আওতাধীন এলাকা যেহেতু দক্ষিণ সিটি করপোরেশন, তাই ঢাকাবাসী নয় এবং ঢাকার ভোটার নয় এমন অনেককেই তালিকা থেকে বাদ দেওয়া হয়েছে। কারণ প্রকৃত প্রাপ্যতা যাদের রয়েছে শুধু তাদেরকেই আমরা প্রকল্পের উপকারভোগী হিসেবে দেখতে চাই। সেটি নিশ্চিত করতে এই কার্যক্রমে আমরা কাউন্সিলরদেরকে সম্পৃক্ত করেছি।”

প্রকল্পের একটি পয়সাও যেন ঢাকার ব💯াইরে যেতে না পারে সে বিষয়ে সংশ্লিষ্ট সকলকে সচেতꦇন থাকার আহ্বান জানিয়ে ডিএসসিসি মেয়র বলেন, “যারা গ্রামে বা অন্যান্য শহরে বসবাস করেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা অন্য আরও অনেকগুলো প্রকল্পের মাধ্যমে তাদের জীবনমান উন্নয়ন করে চলেছেন। কিন্তু ঢাকায় বসবাসরত প্রান্তিক জনগোষ্ঠীর জীবনমান উন্নয়নে শুধু এই একটিই প্রকল্প। তাই ঢাকাবাসী যারা ঢাকার ভোটার শুধু তাদের জন্যই এই প্রকল্পের অর্থ ব্যয় করা হবে।”

প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা উন্নয়নের যে রূপরেখা দেন তা বাস্তবায়ন করেন উল্লেখ করে মেয়র ব্যারিস্টার শেখ তাপস বলেন, “প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা রূপকল্প-২০২১ দিয়েছেন, রূপকল্পের আলোকে তিনি তা পুরোপুরি বাস্তবায়ন করেছেন। তিনি একটি উন্নত সমৃদ্ধ বাংলাদেশ বিনির্মাণে আমাদেরকে রূপকল্প-২০৪১ দিয়েছেন। সেই রূপকল্পের আওতায় আমরা এগিয়ে চলেছি।🌸 রূপকল্পের আওতায় আমরা যে উন্নত বাংলাদেশ প্রতিষ্ঠায় এগিয়ে চলেছি, তারই আলোকে আমরা উন্নত বাংলাদেশের উন্নত রাজধানী বিনির্মাণে অঙ্গীকারাবদ্ধ।”

এছাড়া অনুষ্ঠানে ৬৭, ৬৮ ও ৬৯ নম্বর ওয়ার্ডের ১৮০ জন মহিলার প্রত্যেককে ১০ হাজার টাকা করে মোট ১৮ লক্ষ টাকা ব্যবসায়িক অনুদাౠন বিতরণ করা হয়।

এ সময় অন্যান্যের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন 🥀ঢাকা-৫ আসনের সংসদ সদস্য কাজী মনিরুল ইসলাম মনু, দক্ষিণ সিটির প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা ফরিদ আহাম্মদ, প্রধান প্রকৌশলী সালেহ আহম্মেদ, সচিব আকরামুজ্জামান, প্রধান সম্পত্তি কর্মকর্তা রাসেল সাবরিন, প্রধান রাজস্ব কর্মকর্তা আরিফুল হক, এলআইইউপিসি প্রকল্পের টাউন ম্যানেজার ডা. সোহেল ইকবাল এবং সংশ্লিষ্ট ওয়ার্ডসমূহের কাউন্সিলর ও সংরক্ষিত আসনের কাউন্সিলররা।