টিসিবির মাধ্যমে ভর্তুকি মূল্যে রোববার (২০ মার্চ) থেকে সারা দেশে ১ কোটি পরিব🌱ারের মধ্যে বিক্রি কার্যক্রম শুরু হবে বলে জানিয়েছেন বাণিজ্যমন্ত্রী টিপু মুনশি।
বাণিজ্যমন্ত𒆙্রী আরও বলেন, “রমজান উপলক্ষে প্রধানমন্ত্রী এ নির্দেশ দেন।”
শুক্রবার (১৮ মার্চ) বিকেলে রাজধানীর কারওয়ান বাজারে টিসিবির এক সংবাদ সম্মেলনে বাণিজ্যমন্ত্রী এসব কথಌা বলেন।
মন্ত্রী বলে🏅ন, “আগামী ২০-৩১ মার্চ পর্যন্ত প্রথম পর্বে এক কোটি উপকারভোগী পরিবারের মধ্যে প্রতি লিটার ১১০ টাকা দরে দুই লিটার সয়াবিন, প্রতি কেজি ৫৫ টাকা দরে দুই কেজি চিনি ও প্রতি কেজি ৬৫ টাকা দরে দুই কেজি মসুর ডাল বিক্রয় করা হবে। দ্বিতীয় পর্বে ৩ এপ্রিল থেকে ওই ৩টি পণ্যের সঙ্গে প্রতি কেজি ৫০ টাকা দরে ২ কেজি ছোলা বিক্রয় করা হবে। এই মানবিক কার্যক্𓆉রম বাস্তবায়নের সঙ্গে জনপ্রতিনিধি ও জেলা প্রশাসন সম্পৃক্ত থাকবে।”
গত ৮ মার্চ হতে সংশ্লিষ্ট জেলাগুলোতে পণ্য পাঠানো 𓆏শুরু হয়েছে এবং প্রতিটি জেলায় টিসিবির পণ্য পর্যাপ্ত পরিমাণ পৌঁছে গেছে বলে তিনি জানিয়েছেন।
আগামী রোববার 𒆙থেকে পণ্য বিক্রির যাবতীয় প্রস্তুতি সম্পন্ন হয়েছে উল্লেখ করে টিপু মুনশি বলেন, “জেলা প্রশাসনের তত্ত্বাবধানে প্রতিটি জেলায় খাদ্য অধিদপ্তর, বিএডিসি ও নির্ধারিত গুদামে টিসিবির পণ্যগুলো গ্রহণ ও প্যাকিং🉐 চলছে।”
বাণিজ্যমন্ত্রী আরও বলেন, “টিসিবির পণ্যগুলো সুষ্ঠুভাবে বিতরণের লক্ষ্যে ইতোমধ্যে জেলা প্রশাসন কর্তৃক𝓀 অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক/সমপর্যায়ের কর্মকꦫর্তাকে নিয়োগ করেছেন এবং কাজের সঙ্গে সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তা/কর্মচারী পদায়ন করা হয়েছে।”
কার্যক্রম তদারকির জন্য ট্যাগ অফিসার নিয়োগসহ সংশ্লওিষ্ট প্রয়োজনীয় কমিটি স্থানীয় প্রশাসন কর্তৃক গ🐼ঠন করা হয়েছে বলে তিনি জানিয়েছেন।
কার্যক্রমে জেলা প্রশাসনের তত্ত্বাবধানে টিসিবির পণ্য বিতরণের জন্য সরকার ইতোমধ্যে তিনটি পরিপত্র জারি করেছে। উক্ত পরিপত্রে টিসিবির উপকারভোগী বাছাই, পণ্য বিক্রয় কার্যক্রম মনিটরিং, কমিটি গঠনসহ এই বিষয়ে গৃহীত পরিকল্পনা ও কৌশল বাস্তবায়নে বিভিন্ন বিষয় স্পষ্টীকরণ করা হয়েছে।