দেশে গেল কয়েকদিনে অতি প্রয়োজনীয় কিছু দ্রব্যের দাম বেড়েই চলেছে। এতে করে যাদের সীমিত আয়ꦺ, তাদের সংসার চালাতে রীতিমতো হিমসিম খেতে হচ্ছে।
সীমিত আয়ের এ෴সব মানুষ যাতে কম মূল্যে নিত্যপ্রয়োজনীয় পণ্য পেতে পারে, সেজন্য সরকারি প্রতিষ্ঠান ট্রেডিং করপোরেশন অব বাংলাদেশের (টিসিবি)𝔍 মাধ্যমে চাল, ডাল, চিনি, তেল, পেঁয়াজের মতো কিছু পণ্য খোলাবাজারে বিক্রি করা হয়।
আগামী ২০ মার্চ (রোববা🧜র) থেকে টিসিবির পণ্য বিক্রিতে যুক্ত হচ্ছে ফ্যা🔯মিলি কার্ড। ঢাকা সিটি করপোরেশনের বাইরের অঞ্চল দিয়ে এ কার্যক্রম শুরু হচ্ছে।
মঙ্গলবার (১৫ মার্চ) টিসিবির মুখপাত্র হুমায়ুন কবির এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন। টিসিবি বল🃏ছে, আগামী ২০ মার্চ থেকে ঢাকা সিটি করপোরেশনের বাইরে সারা দেশে ফ্যামিলি কার্ডের মাধ্যমে টিসিবির পণ্য বিক্রি কার্যক্রম একযোগে (১ম পর্ব) শুরু হবে।
টিসিবির মুখপাত্র হুমায়ুন কবির বলেন, 🐭“আগামী রোববার থেকে ফ্যামিলি কার্ডের মাধ্যমে ঢাকা সিটির বাইরে টিসিবির পণ্য বিক্রি কার্যক্রমের প্রথম পর্ব শুরু হবে। ফ্যামিলি কার্ড জেলা প্রশাসন ও স্থানীয় সরকার প্রতিনিধি ইউপি চেয়ারম্যান, মেম্বার ও ওয়ার্ড কাউন্সিলররা দিচ্ছেন।”
এদিকে টি&z෴wnj;সিবি সূত্রে জানা গেছে, ভ্রাম্যমাণ ট্রাক থেকে একজন ক্রেতা ৫৫ টাকা কেজি দরে সর্বোচ্চ দুই কেজি চিনি, ৬৫ ট⛎াকা কেজি দরে দুই কেজি মসুর ডাল, ১১০ টাকা দরে ২ লিটার সয়াবিন তেল ও ৩০ টাকা কেজি দরে ২ থেকে ৫ কেজি পেঁয়াজ কিনতে পারবেন।
এ𝕴র আগে মঙ্গলবার সকালে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা গণভবনে ১৪ দলীয় জোটের নেতাদের সঙ্গে অনুষ্ঠিত বৈঠকে বলেন, “স্বল্প আয়ের মানুষ যেন কম দামে পণ্য কিনতে পারে, সেজন্য এক কোটি মানুষকে সরকার বিশেষ কার🎀্ড দেবে।”
প্রধানমন্ত্রী আরও বলেন, “আন্তর্জাতিক বাজারে যখন পণ্যের𓂃 দাম বেড়ে যায়, তখন আমাদের খুব বেশি কিছু করার থাকে না। কিছু তো কম্প্রোমꦇাইজ করতে হয়।”
শেখ হাসিনা বলেন, “আমরা টার্গেট করেছি, এক কোটি মানুষকে আমরা স্পেশাল কার্ড দেবো। যেটা দিয়ে তারা ন্যায্যমূল্যে জিনিস কিনতে পারবেন। যে ৩৮ লাখকে আমরা টাকা দিচ্ছি তারা তো থাকবেই, তার বাইরে আরও এক কোটি লোককে দেবো। তাছাড়া ৫০ লাখ মানুষকে একটি কার্ড🍷 দেওয়া আছে, যার মাধ্যমে তারা মাত্র ১০ টাকায় চাল কিনতে পারছেন।”