দেশের মানুষকে করোনা প্রতিরোধে ✤টিকা দিতে সরকারের ৪০ হাজার কোটি টাকা খরচ হয়েছে বলে জানিয়েছেন স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণমন্ত্রী জাহিদ মালেক। তিনি বলেন, “টিকা কার্যক্রমের মাধ্যমে আমরা করোনাভাইরাস মোকাবিলা করতে পের꧑েছি।”
বৃহস্পতিবার (১০ মার্চ) দুপুরে জাতীয় কিডনি ইনস্ট♈িটিউট ও হাসপাতালে বিশ্ব কিডনি দিবস উপলক্ষে আয়োজিত এক অনুষ্ঠানে এ কথা বলেন তিনি।
স্বাস্থ্যমন্ত্রী বলেন, “আমরা শুরুতেই পর্যাপ্ত টিকা ক্রয় করেছি। সেই সঙ্গে উপহার হিসেবেও অনেক টিকা পেয়েছি। টিকা ক্রয়, সংরক্ষণ ও ব্যবস্থায় আমাদের খরচ ৪০ হাজার কোটি টাকা। এছাড়া করোনা প্রতিরোধে বাংলাদেশ রোল মডেল হিসেবে সারা বিশ্বে অবস্থান করে নিয়েছে꧅। প্রধানমন্ত্রীর গাইডলাইনে আমরা কাজ করেছি। করোনায় এখনো মানু🥂ষকে বিনা মূল্যে চিকিৎসা দিয়ে যাচ্ছি।”
মন্ত্রী আরও বলেন, “দেশে একসময় সংক্রামক ব্যাধি মহামারি আকার ধারণ করেছ꧟িল। এখন আর সেই অবস্থা নেই। কলেরাসহ সংক্রামক ব্যাধি অনেকটাই নিয়ন্ত্রণে। তবে এ সময়টাতে অসংক্রামক ব্যাধি অনেক বেড়ে গেছে। প্রায় ৭৭ শতাংশ মানুষ এতে মারা য🌳ায়।”
এ সময় জাহিদ মালেক বলেন, “দেশে প্রতিদিন কিডনি ফেলিউর হয়ে ৭০-৮০ জন মানুষ মারা যাচ্ছেন। কিডনি ফেলিউরের অন্যতম কারণ অনিয়ন্ত্রিত ডায়াবেটিস ও উচ্চ রক্তচাপ। এছাড়া আরও অনেক কারণে হয়। প্রতিবছর ফেলিউরের ঘটনা ৩০-৪০ হাজার। মারা যাচ্ছে ২৫-৩০ হাজার মানুষ। এ🐟মন অবস্থায় এ রোগ নিয়ন্ত্রণে আনুষঙ্গিক রোগগুলোও নিয়ন্ত্রণ করতে হবে।”
এদিকে কিডনি হাসপাতালের পরিচালক অধ্যাপক ডা. মিজানু🔯র রহমানের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি হ൩িসেবে উপস্থিত ছিলেন স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ মন্ত্রণালয়ের স্বাস্থ্য শিক্ষা ও পরিবার কল্যাণ বিভাগের সচিব মো. সাইফুল হাসান বাদল।
এছাড়া সম্মানিত 🌌অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের মহাপরিচালক অধ্যাপক ডা. এ বি এম খুরশীদ আলম, অতিরিক্ত মহাপরিচালক🎃 অধ্যাপক ডা. আহমেদুল কবিরসহ আরও অনেকে।