পিলখানায় বিডিআর সদর দপ্তরে নৃশংস হত্যাকাণ্ডের বিচার হয়েছে এবং রায়ﷺ যথার্থভাবে কার্যকর করা হবে বলে মন্তব্য করেছেন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান।
শুক্রবার (২৫ ফেব্রুয়ারি) সকালে রাজধানীর বনানীর সামরিক কবরস্থানে পিলখানা হত্যাকাণ্ডে ܫশহীদ সেনা কর্মকর্তাদের কবরে পুষ্পস্তবক অর্পণ শেষে এসব কথা বলেন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী।
আসাদুজ্জামান খান বলেন, “হত্যাকাণ্ডে নিহতের স্বজনরা বিচারের জন্য যেভাবে ধ๊ৈর্য ধারণ করে আসছেন, এভাবে ধৈর্য ধারণ করবেন। আপনারা এ ঘটনার বিচার দেখতে পারবেন।”
স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, “আপনারা এটাও দেখেছেন বঙ্গবন্ধু হত্যা মামলার বিচার করতে অনেক সময় লেগেছে। তারপরও আজ আমরা স্বস্তিতে নিশ্বাস নিতে পারছি। আমাদের থেকে কালো দাগ মুছে গেছে। আমরা অবশেষে বঙ্গবন্ধু হত্যার বিচার করতে পেরেছি। এভাবে নৃশংস ও হৃদয়বিদারক ঘটনা ঘটবে আমরা কল্পনাও করিনি। কতিপয় বিপথগামী বিডিআর সদস্যরা এ ঘটনা ঘট♚িয়েছে।”
২০০৯ সালের ২৫ ফেব্রুয়ারি সীমান্তরক্ষী বাহিনী বিডিআরের (বর্তমানে বর্ডার গার্ড বাংলাদেশ-বিজিবি) সদর দপ্তর পিলখানাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে ব🔜িদ্রোহ হয়। বিডিআরের কয়েক শ সদস্য বিদ্রোহের পর পিলখানায় নারকীয় হত্যাকাণ্ড চালান। নিষ্ঠুর আচরণ𒆙 ও পাশবিক নির্যাতনের শিকার হন পিলখানায় বিডিআরের বিভিন্ন পর্যায়ে দায়িত্ব পালনরত সামরিক বাহিনীর কর্মকর্তারা।
তাদের অনে🍬কের পরিবারের সদস্যরাও নৃশংসতার শিকার হন। দুই দিনব্যাপী ওই বিদ্রোহে বিডিআরের তৎকালীন মহা🅷পরিচালক মেজর জেনারেল শাকিল আহমেদ, ৫৭ সেনা কর্মকর্তাসহ ৭৪ জনের মরদেহ উদ্ধার করা হয়।