সরকারি নির্দেশনা বাস্তবায়নে স্বাস্থ্যবিধি মেনে চলাফেরার বিষয়টি তদারকি করতে মাঠে রয়েছে ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশের (ডিএমপি🅘) নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেটরা। এর অংশ হিসেবে মঙ্♋গলবার (১৮ জানুয়ারি) দুপুরে রাজধানীর কাকরাইলে ভ্রাম্যমাণ আদালত পরিচালনা করা হয়। এ সময় স্বাস্থ্যবিধি না মানা, মাস্ক না পরায় আজমেরী পরিবহন বাসের বিরুদ্ধে মামলা দেওয়া হয়।
অভিযানে দা😼য়িত্বরত ডিএমপির পুলিশ সার্জেন্ট আনিসুল ইসলাম জানান, আজমেরী পরিবহন বাসের চালক ও হেলপারের মুখে ꧑মাস্ক না থাকার কারণে ৬ হাজার টাকার মামলা দেওয়া হয়। তবে যাত্রীদের মাস্ক ছিল।
পুলিশ সার্জেন্ট আরো বলেন, “প্রতি⭕দিনই চালক-হেলপারদের টিকার সনদ, কাগজপত্রের ত্রুটি ও স্বাস্থ্যবিধি না ম♔ানার কারণে ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশের (ডিএমপির) পক্ষ থেকে বাসচালক-হেলপারদের আইনের আওতায় এনে মামলা দেওয়া হচ্ছে।”
ভ্রাম্যমাণ আদালত পরিচালনা করেন ডিএমপির নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট ডা. সঞ্জীব দাস। তিনি সংবাদ প্রকাশকে বলেন, “এখনও মানুষ মাস্ক না পরার বিষয়ে বিভিন্ন অজুহাত দেখাচ্ছে। আমরা যতটুকু সম্ভব🅘 লোকজনদের সচেতন থাকার কথা বলছি। নতুন স🐻রকারি নির্দেশ মেনে মাস্ক পরে চলাফেরার পরামর্শ দিচ্ছি। স্বাস্থ্যবিধি মেনে না চলা লোকজনকে সতর্ক করছি। তবে আগের চেয়ে মানুষ কিছুটা সচেতন হয়েছে।”
এসময় যাদের মাস্ক নেই এমন কিছু লোককে ডিএমপির পক্ষ থেকে মাস্ক বিতরণ করা হয়।&𓂃nbsp;অভিযান চলাকালে দেখা যায়, কেউ মাস্ক রাখছেন পকেটে। আবার কেউ থুতনিতে ঝুলিয়ে রাখছেন। কেউ বিরক্তির কারণে পরছেন না বলেও জানান।
নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট আরো বলেন, “পথচারী এবং গণপরিহনের চালক-হেলপার যারা মাস্ক পরেনি সর্বনিম্ন ১০০ থেকে🎉 ১০০০ টাকা পর্যন্ত জরিমানা করা হয়েছে। এছাড়াও বাসচালক ও হেলপারদের করোনার সনদ, অতি💟রিক্ত যাত্রী পরিবহন ও গাড়ির কাগজপত্র ঠিক আছে কি না সেই বিষয়টিও দেখা হচ্ছে। এখন পর্যন্ত ১০টি মামলা হয়েছে।”
স্বাস্থ্যবিধি পর্যবেক্ষ🐽ণে ডিএমপি’র ভ্রাম্যমাণ আদালতের অভিযান চলমান থাকবে বলে জানান এই নির্বাহী ম্যাজিস্🔯ট্রেট।