মদকে মাদকদ্রব্য না বলতে হাইকোর্টের রুল

সংবাদ প্রকাশ প্রতিবেদক প্রকাশিত: ডিসেম্বর ১৩, ২০২১, ০৬:২১ পিএম

মদকে মাদকদ্রব্যের ক্যাটাগরির বাইর⛦ে কেন রাখা হবে না তা জানতে চেয়ে রুল জারি করেছেন হাই𒀰কোর্ট।

এ-সংক্রান্ত বিষয়ে শুনান💛ি নিয়ে সোমবার (১৫ ডিসেম্বর) হাইকোর্টের বিচারপতি মামনুন রহমান ও বিচারপতি খোন্দকার দিলীরুজ্জামানের সমন্বয়ে গঠিত বেঞ্চ এ আদেশ দেন।

এদিন আদালতে রিটের পক্ষে ছিলেন অ্যাডভোকেট আহসানুল করিম। রাষ্ট্ꦓরপক্ষে ছিলেন ডেপুটি অ্যাটর্নি জেনারেল অমিত দাশ গুপ্ত।

চার সপ্তাহের মধ্যে আইন সচিব, স্বরাষ্ট্র সচিব, অর্থ সচিব ও মাদকদ্রব্য নিয়🉐ন্ত্রণ অধিদপ্তরের পরিচালককে রুলের জবাব দিতে বলা হয়েছে।

এর আগে গত সপ্তাহে মদকে মাদকদ্রব্যের বাইরে রাখতে নির্দেশনা চে🌼য়ে আদালতে রিট দায়ের করেন ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার আশুগঞ্জের আরজে টাওয়ার হোটেল অ্যান্ড রিসোর্ট লিমিটেড ও ওই প্রতিষ্ঠানের ব্যবস্থাপনা পরিচালক মোহাম্মদ ফারুক।

পরে আইনজী꧋বী আহসানুল করিম বলেন, “মদ এবং অন্যান্য মাদকদ্রব্যকে একই সংজ্ঞায় সংজ্ঞায়িত করা হয়েছে। অনেক মাদকদ্রব্য আছে, যেগুলো আমদানিযোগ্য না, যেগুলো বহন করা𒉰 অপরাধ। অ্যালকোহল আমদানি-রফতানিযোগ্য পণ্য। কিন্তু ইয়াবা, আইসসহ আরও অনেক মাদকদ্রব্য আছে যেগুলো নিষিদ্ধ পণ্য। এগুলোতো আমদানি বা রপ্তানিযোগ্য না। সেজন্য যারা ব্যবসা করেন তাদের জন্য সমস্যার সৃষ্টি হয়।”

আইনজীবী আরও বলেন, “এখন সমস্যা হলো পানযো෴গ্য অ্যালকোহল এবং নিষিদ্ধ মাদককে একই সংজ্ঞায় সংজ্ঞায়িত করা হয়েছে। এটার জন্য অ্যালকোহল যারা বিক্রি করে, আমদানি করে বা রপ্তানি করে তাদের জন্য সমস্যা হয়। তার কারণ এগুলোও তখন মাদকদ্রব্য হিসেবে চিহ্নিত হয়। এর ফলে তাদের ব্✱যবসা ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে।”

এছাড়া এই আইনকে এক সূত𝓀্রে করা বা একই সংজ্ঞায় শ্রেণিভুক্ত করা কেন সংবিধানের ৩১ ও ৪০ অনুচ্ছেদের সঙ্গে সাংঘর্ষিক ঘোষণা করা হবে না জানতে চেয়ে আদালত রুল জারি করেছেন বলেও জানান তিনি।