ম🐠িথ্যা তথ্য দিয়ে জাতীয় সঞ্চয়পত্র কিনলে শাস্তির বিধান রেখে নতুন আইন করতে বিল তোলা হয়েছে সংসদে।
মঙ্গলবার (১৬ নভেম্বর) ‘সরকারি ঋণ বিল-২০২১’ সংসদে উত্থাপন করেন অর্থমন্ত্র🌸ী আ হ ম মুস্তফা কামাল। ১৫ দিনের মধ্যে তা পরীক্ষা করে সংসদে প্রতিবেদন দেওয়ার জন্য অর্থ মন্ত্রণালয় সম্পর্কিত সংসদীয় স্থায়ী কমিটিতে পাঠানো হয়।
এর আগে ৬ সেপ্টেম্বর প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিꦐনার সভাপতিত্বে মন্ত্রিসভার ব𓆉ৈঠকে ‘সরকারি ঋণ আইন, ২০২১’ এর খসড়ায় চূড়ান্ত অনুমোদন দেওয়া হয়।
মন্ত্রিসভার বৈঠকে এ আইনের খসড়া অনুমেꦍাদনের পর মন্ত্রꦏিপরিষদ সচিব খন্দকার আনোয়ারুল ইসলাম জানান, সরকারের ঋণ গ্রহণ প্রক্রিয়াকে আরও আধুনিক করার লক্ষ্যে আইনটি করা হয়েছে।
১৯৮৮ সালের এ সংক্রান্ত আইন ব☂াতিল করে নতুন করে প্রণয়নের জন্য বিলটি আনা হয়েছে। সরকারি ঋণ ব্যবস্থাপনার সঙ্গে সংশ্লিষ্ট দফতরগুলোর জন্য অধিকতর আধুনিক প্রক্রিয়ায় ঋণ সংগ্রহ, টেকসই ঋণ নীতি ও পরিকল্পনা প্রণয়ন এবং ঋণ কৌশলপত্র প্রস্তুত, ঋণের ঝুঁকি নিরূপন ও সরকারের দায় হিসাবায়নের পথকে অধিকতর সম্প্রসারণ করার লক্ষ্যে খসড়া আইনটি আনা হয়েছে।
খসড়া এই আইনে বলা আছে, যদি কোনো ব্যক্তি𝔍 নিজের বা অন্য কারো পক্ষে সরকারি সিকিউরিটি বা জাতীয় সঞ্চয় স্কিমের আওতায় ইস্যুকৃত সার্টিফিকেটের স্বত্ব অর্জনের জন্য কোনো মিথ্য তথ্য দেন তবে তার সর্বোচ্চ ছয় মাসের জ💜েল অথবা সর্বোচ্চ এক লাখ টাকা জরিমানা হবে। বিদ্যমান আইনে জরিমানা সুনির্দিষ্ট করা ছিল না।
‘সরকারি ঋণ বিল-২০২১’ এ বলা হয়েছে, বাংলাꦺদেশ ব্যাংক বা জাতীয় সঞ্চয় অধিদপ্তরের অভিযোগ ছাড়া কোনো আদালত মিথ্যা তথ্য সম্পর্কিত সংঘটিত অপরাধ আমলে নিতে😼 পারবে না।
কোনো সরকারি সিকিউরিটি বা জাতীয় সঞ্চয় স্কিমের সার্টিফিকেটের মেয়াদ পূর্তির পর 🎐আসল ও মুনাফা দিয়ে দেওয়া হলে এ বিষয়ে সরকারের আর কোনো দায় থাকবে না।
সরকারি সিকিউরিটির ধারক কোনো প্রতিষ্ঠান দেউলিয়া হলে বা অবস✤ায়ন হলে ওই প্রতিষ্ঠানের পক্ষে নিযুক্ত প্রশাসক সিকিউরিটির বিষয়ে আইনানুগ ব্যবস্থা নেবেন বলে বিধান রাখা হয়েছে।
কোনো ব্যক্তি বা প্রতিষ্ঠান তার সরকারি সিকিউরিটি 𒆙নিয়ম মেনে হস্তান্তর করার পর ওই ব্যক্তিকে সিকিউরিট🧸ির আসল বা সুদের বিষয়ে দায়ী করা যাবে না।