বাতাসে পানির বায়বীয় অবস্থাই হচ🔯্ছে আর্দ্রতা। ত্বকের আর্দ্রতা কমে গেলেও সমস্যা হয়। আবার অতিরিক্ত আর্দ্রতাতেও ত্বকের অবস্থা নাজেহাল হয়ে যায়। গরমের সময় বাতাসে আর্দ্রতার পরিমাণ বেশি থাকে। তখন ত্বকের উপরও প্রভﷺাব পড়ে।
খেয়াল করলে দেখা যায়, যেসব দেশে ঠান্ডা বা গরম বেশি সেখানে বেড়াতে গেলে ত্বকেরও পরিবর্তন হয়। এর পেছনের কারণ হচ্ছে বাতাসের আর্দ্রতার পরিমা♎ণ।
ত্বক বিশেষজ্ঞরা জানান, শরীরের বাকি অংশের তুলনায় মুখের ত্বক বেশি সূক্ষ ওꦏ সংবেদনশীল হয়। আবহাওয়ার পরিবর্তনের কারণে তাই মুখের ত্♈বকে বেশি প্রভাব পড়ে। ত্বকে বেশি ঘাম হয়। বিশেষ করে তৈলাক্ত ত্বকে এর প্রভাব সবচেয়ে বেশি হয়। তৈলাক্ত ত্বক আঠালো হয়ে যায়। ব্রণ, পিম্পলের মতো সমস্যাও দেখা দেয়। কম আর্দ্রতায় ত্বক শুষ্ক হয়ে যায়।
আর্দ্রতার এই ওঠানামায় ত্বককে কীভাবে 🍒সতেজ, সুন্দর এবং উজ্জဣ্বল রাখার কৌশল জানতে হবে। চলুন দেখে নেই কীভাবে আর্দ্রতাকে ব্যালেন্স করে ত্বকের যত্ন নেওয়া যায়।
ত্বকের ধরণ বুঝে আর্দ্রতার সঙ্গে মোকাবিলা করতে হবে। তৈলাক্ত ত্বকে একরকম পরিচর্যা , শুস্ক ত্বকে আরেক রকম পরিচর্যা হবে। অন্যদিকে মিশ্র ত্বকেও যত্ন নিতে হবে অন্যভাবে। ত্বকের ধরণ বুঝে কোন আবহাওয়া☂র যাচ্ছেন সেই অনুযায়ী প্রস্তুতি নিন। আবহাওয়ার পূর্বাভাসেই আর্দ্রতার বিষয়ে জেনে নেওয়া যাবে। সেই অনুযায়ী প্রস্তুতি রাখুন। সঠিক পণ্য ব্যবহার করুন। কম-বেশি আর্দ্রতায় ত্বক ঠিক থাকবে।
তৈলাক্ত বা মিশ্র ত্বকের জন্য বাতাসের বেশি আর্দ্রতা খারাপ হতে পারে। এ🔯তে ত্বকে র্যাশ হতে পারে। লাল ফুসকুড়ি উঠতে পারে। সেই অনুযায়ী ত্বকচর্চা করতে হবে। প্রতিদিন নিয়মিত ক্লিনজার ব্যবহার করুন। নন-কমেডোজেনিকযুক্ত ক্লিনজার ব্যবহার উত্তম। শুস্ক ত্বকে ক্লিনজার কম ব্যবহার করলেও ক্ষতি নেই। তবে মশ্চারাইজার ব্যবহার করতেই হবে।
সুস্থ ত্বক পেতে হাইড্রেশন জরুরি। ত্বক হাইড্রেটেড র𒆙াখতে হলে ময়♍শ্চারাইজার ব্যবহার করতে হবে। জেল ভিত্তিক ময়শ্চারাইজার ব্যবহার করুন। ত্বককে অনেকক্ষন হাইড্রেট রাখবে।
আবহাওয়া যেমনই হোক সানস্ক্রিন ব্যবহার করতে হবে। এটღি আর্দ্রতার সঙ্গে মোকাবিলা করে। পাশাপাশি বিপজ্জনক ইউভি রশ্মি থেকে ত্বককে রক্ষাও করে। রোদে বেশি আর্দ্রতা থাকে। তাই বাইরে গেলেই স✱ানস্ক্রিন ব্যবহার করুন। ত্বকের ধরণ বুঝে সানস্ক্রিন বেছে নিন।
বাতাসে বেশি আর্দ্রতা থাকলে অতিরিক্ত ঘাম হয়। ঘাম থেকে ত্বকের ছিদ্রগুলোতে ময়লা জমে যায়। এমনকি ব্যাকটেরিয়ারও জমা হয়। এতে ত্বকে ছিদ্রমুখ বন্ধ হয়ে বিভিন্ন সমস্যা দেখা দেয়। তাই এই সময় যেন কম ঘাম হয় সেই ব্যবস্থাই করতে হবে। ঘাম হলেই গোসল সেরে নিন। ত্বক পরিস্কার থাকবে। আরামও পাবেন। ঘামও কম ꧋হবে।