রূপচর্চায় বহুকাল ধরেই ব্যবহার হচ্ছে তুলসিপাতা। আয়ুর্বেদি চিকিত্সায় এর গুরুত্ব আরও বেশি। তুলশিপাতায় থাকা অ্যান্টি ইনফ্লেম্যাটরি এবং অ্যান্টিব্যাকটেরিয়াল বৈশিষ্ট্য ত্বকের যেকোনও সমস্যা দূর করবে। তবে এই পাতা ব্যবহারে💮র সঠিক পদ্ধতি জানতে হবে। সঠিক প্রয়োগে তুলসিপাতা ত্বকে ম্যাজিকের মতো কাজ করে।
তুলসিপাতার ফেসপ্যাক বানিয়ে ত্বকে লাগাতে পারেন। এর সঙ্গে কোন উপাদান মেশাতে হবে তা সুস্পষ্ট ধারণা দরকার। ত্বক বিশেষজ্ঞরা জানান, অন্যান্য উপাদানের সঙ্গে তুলসিপাতা মিশিয়ে নিল💖ে এর এর গুণাগুণ সর্বোত্তমভাবে মিলে। বিশেষ করে তৈলাক্ত ত্বকে ব্রণ ও অ্যাকনের সমস্যা দূরীকরণে তুলসিপাতার তুলনা নেই।
রূপচর্চায় তুলসিপাতার সঠিক ব্যবহার কীভাবে করা যাবে এবং তা কীভাবে ত্বকের ♛বিভিন্ন সমস্যার সমাধান দেবে তা জানুন এই আয়োজনে।
ত্বক যদি মলিন হয়ে যায় তবে তুলসিপাতার ফেসপ্যাকꦆ ব্যবহার করুন। ওটস ও তুলসিপাতা একসঙ্গে মিশিয়ে ব্লেন্ড করুন। এবার এই প্যাক ত্বকে লাগান। উজ্জ্বলতা ফিরবে। ওটসে থাকা অ্যান্টি ইনফ্লেম্যাটরি ও অ্যান্টি অক্সিড্যান্ট ত্বকের মৃত কোষ দূর করবে। স্ক্রাবিং করে মুখ ধুয়ে নিলে প্রকৃত উজ্জ্বলতা ফিরে আসবে।
তৈলাক্ত ত্বকে অতিরিক্ত তেল জমার কারণেই বিভিন্ন সমস্য়া হয়। তুলসিপাꦫতার ফেসপ্যাক দিয়ে ত্বকের অতিরিক্ত তেল শুষে নেওয়া যাবে। এর জন্য তুলসিপাতার সঙ্গে মুলতানি মাটি মিশিয়ে নিন। ফেসপ্যাক বানান। এটি ত্বকে লাগিয়ে শুকানো পর্যন্ত অপেক্ষা করুন। এবার পানি দিয়ে ধুয়ে নিন। তুলসির অ্যান্টিমাইক্রোবিয়াল গুণ অ্যাকনে দূর করবে। এমনকি ত্বকের পুরনো ক্ষত দাগও দূর করবে।
ত্বকের ওপর লালচে𝓡 ভাব দেখা যাচ্ছে? তুলসিপাতার ফেসপ্যাকে সমাধান পাবেন। তুলসিপাতার সঙ্গে পুদিনাপাতা মিশিয়ে ত্বকে লাগান। ২০ মিনিট রেখে ধুয়ে ফেলুন। পুদিনাপাতার ঠান্ডা স্পর্শ ত্বকে তরতাজা ভাব দেবে এবং ত্বকের লালচে ভাব কাটিয়ে উজ্জ্বলতা বাড়াবে।