সুন্দর ত্বক পেতে কে না চায়। গরমের মৌসুমে রোদ, অতিরিক্ত ঘামে ত্বক উজ্জ্বলতা হারায়। কর্মব্যস্ততায় ত্বকের যত্ন নেওয়াও সব সময় সম্ভব নয়। তবু দিন শেষে আয়নার সামনে দাঁড়ালেই চোখে পড়ে মলিন ত্বক। ত্বকের স্বাস্থ্য নিয়ে শুরু হয় নানা চিন্তা। কীভাবে ফিরবে উজ্জ্বলতা, তা জꦆানতেই ঘাঁটাঘাঁটি শুরু হয় নেটদুনিয়ায়।
রোদে বাইরে বের হতে হচ্ছে। সপ্তাহে সময় বের করে রূপের চর্চা করা জরুরি। নিয়মিত ত্বকরে🍌 ময়লা পরিষ্কারসহ কিছু প্যাক মেখে নি🎃তে হবে। ঝক্কি-ঝামেলা কমাতে হাতের কাছে থাকা উপকরণ দিয়েই ত্বকের যত্ন নিন। মলিন ত্বকের উজ্জ্বলতা ফিরিয়ে আনতে এবং স্বাস্থ্য়কর ত্বক ফিরে পেতে ঘরোয়া টোটকায় ভরসা রাখুন।
ত্বকের জৌলুশ ফিরে পেতে যে প্যাকগুলো ব্যবহার করবᩚᩚᩚᩚᩚᩚᩚᩚᩚ𒀱ᩚᩚᩚেন তা 🌺জেনে নিন।
রসাল মাস গ্রীষ্মকালে রূপচর্চায় ফল ব্যবহার করতে ভুলবেন ন🦋া। ত্বকের পরিচর্যায় ফলের জুড়ি নেই। তরমুজ, লিচু, আম সব ফলই ত্বকে যত্ন নেবে। এসব ফল খেতে যেমন তৃপ্তি পাবেন। ত্বকে লাগিয়েও জেল্লা ফিরে পাবেন। তাই খাওয়ার পা🌺শাপাশি এগুলো টুকরো করে বা ব্লেন্ড করে মুখে লাগিয়ে নিন। ত্বকের মলিনতা দূর হবে।
পেঁপে, আলু, শসা সবকিছুই ত্বকের যত্নে বেশ উপকারী। বলা যায়, স্বাস্থ্যকর ত্বক পেতে এসব সবজির ব্যবহার করা যেতে পারে। পেঁপে এক্সফোলিয়েট করতে পারে। যা ডার্ক সার্কেল দূর করে। এ ক্ষেত্রে আলুও বেশ উপকারী। মুখের কালো দাগকে দূর করবে। শসা ত্বকের ট্যান🦩 ভাব দূর করবে। তা ছাড়া পেঁপে, তꦍরমুজ, আলু, শসা একসঙ্গে ব্লেন্ড করে প্যাক বানিয়ে ত্বকে লাগান। শুকিয়ে এলে ঘষে ঘষে মাসাজ করুন। কিছুক্ষণ পর পানি নিয়ে ধুয়ে ফেলুন। ত্বকের জেল্লা ফিরবে।
ত্ব🍸কের প্রকৃত রং ফেরাতে এবং ধরন ঠিক রাখতে বেসনের প্যাকের জুড়ি নেই। বেসনের সঙ্গে হলুদ ও দই মিশিয়ে নিলেই প্যাক তৈরি হয়ে যাবে, যা মুখে লাগালে উজ্জ্বলতা বাড়াবে। দইয়ে থাকা&🅺nbsp;ল্যাকটিক অ্যাসিড ত্বককে মসৃণও করবে।
লেবু প্রাকৃতিক ব্লিচিং এজেন্ট, যা সান ট্যান দূর করে। লেবুর রসের সঙ্গে মধু ও চিনি মিশিয়ে ত্বকের ঘষে নিন। ২০ মিনিট সঠিক পদ্ধতিতে ত্বকে ম্যাসাজ কꦜরুন। ত্বকের মৃত কোষ দূর হবে। ত্বকের সজীবতা ফিরবে।
কফির সঙ্গে নারকেল তেল ও চিনি মিশিয়ে ত্বকে লাগিয়ে নিন। এটি ত্বকের ব্রণ-ফুসকুড়ির সমস্যা থেকে রেহাই দিবে। মিশ্রণটি ত্বকে শুকিয়ে গেলে ম্যাসাজ করুন কিছুক্ষণ। এরপর পানি দিয়ে ধুয়ে নিন। ত্বকে স্ক্রাবার হিসাবে ⭕;কাজ করে প্যাকটি।
কাঁচা দুধ যে ত্বকের যত্নে কতটা উপকারী, তা সবার জানা। মুসুর ডালের উপকারিতাও অজানা নয়। দুইটির সংমিশ্রণে ত্বকের যত্ন নিলে উজ্জ্বলতা আর কোমলীয়তা ফিরবে একসঙ্গে। কাঁচা দুধে মসুর ডাল ভিজিয়ে রাখতে হবে সারা রাত। পরদিন এটি ব্লেন্ড করে হলুদ মিশিয়ে নিয়ে ত্বকে লাগাতে হবে। শুকিয়ে গেলেই&nꦡbsp;ধুয়ে পরিষ্কার করে নিতে হবে।