শহরজুড়ে তীব্র ঠান্ডা জেঁকে বসেছে। গ্রামাঞ্চলে আরও আগেই শᩚᩚᩚᩚᩚᩚᩚᩚᩚ𒀱ᩚᩚᩚীতের তীব্রতা ছেয়ে গেছে। তবে শহরে শীতের বাতাস বইতে শুরু করেছে সপ্তাহ খানেক ধরেই। শহরের খোলা জায়গাগুলোতে গেলেই গা শিওড়ে উঠছে। শীত পোশাকে জড়িয়ে থেকেও যেন💜 গরম হচ্ছে না শরীর। তাই শরীর গরম করতে গরম খাবারও খেতে হচ্ছে। এছাড়াও শীতের মৌসুমে শরীর গরম হওয়ার মতো খাবারের দিকেও বেশ আগ্রহ বাড়ে সবার। তাইতো শীত এলেই হাঁস মাংস প্রিয় হয়ে উঠে সবার কাছে। কনকনে ঠান্ডা হাওয়ায় বসে হাঁসের ধোঁয়া ওঠা মাংস আর হরেক রকম রুটি খেতে কে না ভালোবাসে, বলুন। শহুরে জীবনে এমন প্রাপ্তি যেন বেশি আবেগতাড়িত হয়।
গ্রামাঞ্চলে শীতের মৌসুমে হাঁসের মাংস দিয়ে চিতই পিঠা খাওয়ারཧ রীতি রয়েছে। শহরেও অনেক বাড়িতেই শীতের দাওয়াতের প্রিয় মেন্যু থাকে হাঁসের মাংস দিয়ে চিতই পিঠা খাওয়া। ꦛতবে দাওয়াতের বাইরে যদি এই খাবারের স্বাদ নিতে ইচ্ছে হয়। তবে কোথায় যাবেন? ভোজনরসিকদের জন্য সব ব্যবস্থাই রয়েছে এখন পথের ধারে। হ্যা, খাবারের আয়োজন নিয়ে সবসময়ই আলোচনায় থাকে পূর্বাচলের নীলা মার্কেট। সেখানেই পাওয়া যাবে শীতের প্রিয় এই খাবারটি।
শ𝔉ীতের বিকেলে ও রাতে যদি হাঁসের ধোয়া উঠা মাংসের স্বাদ নিতে চান তবে এখনই বেরিয়ে পড়ুন রাজধানীর ৩০০ ফিট রাস্তার উদ্দেশ্যে। দলবেঁধে পরিকল্পনা করে চলে যান ৩০০ ফিটের জয় বাংলা চত্বর, ময়েজউদ্দিন চত্বর ও নীলা মার্কেট এলাকায়। রাজধানীর যেকোনো জায়গায় থেকে প্রথমে কুড়িল-বিশ্বরোড গিয়ে সেখান থেকে রিকশা বা অটোরিকশায় সরাসরি যেতে পারেন এসব স্থানে। এখানে প্রায় ১০০টির মতো দোকান রয়েছে এবং অধিকাংশ দোকানেই এখন হাঁসের মাংস পাওয়া যাচ্ছে। মাটির চুলায় রান্না করা হয় হাঁসের মাংস। সঙ্গে দেওয়া হয় হরেক পদের রুটি। আবার চিতই পিঠা দিয়েও হাঁসের মাংসের স্বাদ নিতে পারেন।
হাঁসের মাংসের দাম কেমন
রান্না করা এক বাটি হাঁসের মাংসের দ🧸াম পড়বে ২৫০ টাকা। এক বাটিতে ৫ টুকরা মাংস থাকবে। ৩টি মাংসের টুকরা, ১টি হাঁসের পায়ের অংশ এবং ১টি হাড়ের টুকরা দেওয়া হবে। মাংসের পরিমাণ নির্দিষ্ট হলেও ঝোল নেওয়া যাবে ইচ্ছেমতো।
হাঁসের মাংসের সঙ্গে যা খাওয়া যাবে
রুমালি রুটি পাওয়া যাবে ৩০ টাকা। চাপ্ট🎃ি রুটি💧 পাওয়া যাবে ২০ টাকায়। আর চিতই পিঠা পাওয়া যাবে ২০ টাকায়। এছাড়াও চালের রুটির মিলবে ৩০ টাকায়।