আফগানিস্তানের পাকতিয়꧙া প্রদেশে স্কুল বন্ধের প্রতিবাদে বিক্ষোভ শুরু করেছে মেয়েরা।
স🦄্থানীয় নারী অধিকার কর্মী ইয়াসমিন বার্তা সংস্থা এএফপিকে জানান, শনিবার পাকতিয়ার প্রাদেশিক রাজধানী গার্ডেজের একটি স্কুলের শিক্ষার্থীরা ক্লাস করতে গেলে তাদের বাড়ি ফিরে যেতে বলা ဣহয়। এর প্রতিবাদে তারা স্কুলের সামনে বিক্ষোভ করেন। ইয়াসমিন বলেন, “সকালে মেয়েদের স্কুলে ঢুকতে না দেওয়ায় আমরাও তাদের সঙ্গে প্রতিবাদ করেছি।”
তালেবানের শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের নিষেধাজ্ঞা সত্ত্বেও এ মাসের শুরুর দিকে গার্ডেজের চা♋রটি ও সামকানি জেলার একটি বালিকা বিদ্যালয় পুনরায় তাদের কার্যক্রম শুরু করে। পরে সেগুলো পুনর🤪ায় বন্ধ করে দেওয়া হয়।
স্থানীয় সংবাদমাধ্যমগুলো জ꧋ানিয়েছে, আফগানিস্তানের মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের আনুমানিক ৩০ লাখ ছাত্রী এক বছরেরও বেশি সময় ধরে স্কুলের যেতে পারছে না। গত মাসের শেষের দিকে এক সিনিয়র তালেবান নেতা আল জাজিরাকে বলেন, মাধ্যমিক বিদ্যালয় ও কর্মক্ষেত্রে মেয়েদের ফিরিয়ে আনতে ‘নি♓রাপদ পরিবেশ’ তৈরিতে কাজ করছে তারা। ইসলামে নারীদের শিক্ষা ও কাজের অধিকার রয়েছে বলেও জানায় তালেবান।
গত বছরཧ ক্ষমতায় আসার পর নারীদের শিক্ষা ও চাকরির সুযোগ দেওয়ার প্রতিশ্রুতিতে দিলেও মেয়েদের স্কুলে যাওয়ার ব্যাপারে কোন আশানুরূপ পদক্ষেপ নেয়নি তালেবান।
এর আগে ১৯৯৬ থেকে ২০০১ সাল পর্যন্ত ক্ষ▨মতায় থাকাকালীন🌺ও নারী শিক্ষা নিষিদ্ধ করে তালেবান শাসকরা। চাকরি থেকেও তাদের বহিষ্কার করা হয়েছিল।