অস্ট্🎃রেলিয়ার তাসমানিয়ার লন্সেস্টনে বাসিন্দা ছ🌳োট্ট শিশু মন্টি ককার। অনেকেই তাকে এখন ‘অস্ট্রেলিয়ার সুপারহিরো’ হিসেবেই চেনেন।
চার বছর বয়সী এই শিশু গত ২৭ আগস্ট জাতীয় জরুরি সেবা নম্বরে ফোন করে তার মায়ের জীবন বাঁচিয়েছে। তার এই বীরত্বের প্রশংসায় ভাসছে গোটা দেশ꧑।
বিবিসি জানায়, ঘটনার আগের দিনই মন্টির মা মিসেস ককার তাকে শেখান কীভাবে লক করা ফোন আনলক করতে হয় এবং ফোন থেকে জরুরি সেবার নম্বর চেপে কীভাবে অ্যাম্বুলে🀅ন্সে ডাকতে হয়। তবে তার ছেলে এত দ্রুত সেটি কাজে লাগাবে, তা চিন্তাও করেননি তিনি।
♓মিসেস ককার বলেন, সেদিন বিকেলে তিনি হুট করেই অসুস্থ বোধ করছিলেন।🥃 সে সময় তিনি তার স্বামীকে ফোন করার চেষ্টা করেন এবং মাথা ঘুরে পড়ে যান। তারপর আর কিছু মনে নেই তার।
আর জরুরি সেবার প্যারামেডিক মার্ক স্মল জান𝕴ান, ছোট্ট মন্টি ককার সেদিন🤡 ফোন করে অপারেটরদের বারবার বলছিল, “আমার আম্মু মাথা ঘুরে পড়ে গেছে।”
স্মল আরও বলেন, “আম꧅রা যখন ওদের ঠিকানায় পৌঁছালাম, তখন সে জানালায় দাঁড়িয়ে হাত নেড়ে 𒁃আমাদের ডাকছিল।”
𝓡মন্টি বাড়ির ভেতরে ঢুকতে ও মাকে অ্যাম্বুলেন্সে তুলতেও উদ্ধারকর্মীদের সাহায্য করে। তার মা ওয়েন্ডি খিঁচুনিতে আক্রান্ত হয়েছিল বলে জানান তারা।
স্মলস বলেন, “আপনি যদি হুট করে পড়ে যাওয়ার সময় মাথায় আঘাত পান বা আপনার আগেও খিঁচুনি হয়ে থাকে, তবে এটি বেশ গুরুতর সমস্যা হতে পারে। আমি ১৩ বছর ধরে প্যারামেডি🐲ক হিসেবে কাজ করছি। বড় বাচ্চাদের অ্যাম্বুলেন্স কল করতে দেখেছি, কি✃ন্তু চার বছর বয়সী কারও ফোন এই প্রথম পেলাম।”
এ ঘটনার পর থেকেই বিভিন্ন সংবাদপত্রের শিরোনাম হয় মন্🧸টি। মঙ্গলবার তাকে একটি প্রশংসাপত্র⛄ দেন জরুরি সেবা সংস্থার প্যারামেডিকরা।