ꦰসোমবার দ্বিতীয় মেয়াদের ফ্রান্সের ক্ষমতা গ্রহণ করেছে প্রেসিডেন্ট ইমানুয়েল ম্যাখোঁ। আর তার পরদিনই নবনিযুক্ত এক মন্ত্রীর বিরুদ্ধে পাওয়া গেছে ধর্ষণের অভিযোগ।
দুই নারী অভিযোগ করেছেন, জাতীয় সংহতি ও প্রতিবন্ধ📖ী কল্যাণ মন্ত্রী ড্যামিয়েন ২০১০ ও ২০১১ সালে তাদের ধর্ষণ করেছেন। ফরাসি সংবাদ মাধ্যমগুলোর বরাতে নিউ ইয়র্ক টাইমস এই খবর জানিয়েছে। তবে ব্যক্তিগত তথ্যের নিরাপত্তার জন্য অভিযোগকারীদের নাম পরিচয় প্রকাশ করা হয়নি।
যদিও ৪২ বছর বয়সী মন্ত্রী আবাদ এসব অভিযোগ অস্বীকার করেছেন। সোমবার ফ্রান্সের আইন বিভাগের সামনে তিনি সাংবাদিকদের বলেন, “আমি আমার জীবনে ক൩খনো কোনো নারীকে ধর্ষণ করিনি। একজন নির্দোষ মানুষের কি পদত্যাগ করা উচিত? আমি তো মনে করি না।”
ফরাসি সংবাদমাধ্যম মিডিয়াপার্টকে এক সাক্ষাৎকারে আবাদের বিরুদ্ধে ধর্ষণের অভিযোগ করেন ঐ দুই নারী। তবে ফ্রান্সের নতুন প্রধানমন্ত্রী এলিজাবেথ বোর্ন দাবি করছেন, আবাদকে মন্ত্রিত্ব দেওয়ার সময় এই অভিযোগের বিষয়ে জানতেন༺ না তিনি।
অভিযোগকারী দুই নারীর একজন ২০১৭ সালে আবেদের বিরুদ্ধে পু🙈লিশের কাছেও অভিযোগ করেন। তবে সেই অভিযোগ পরে বাতিল করাꦿ হয়েছিল বলে জানিয়েছে মিডিয়াপার্ট।
বিশেষ চাহিদাসম্পন্ন আবাদ আরও দাবি করেছেন, কাউকে ধর্ষণ করার মতো শারীরিক ক্ষমতাও ন𓂃𓆉েই তার। যদিও বিরোধী নেতারা তা নাকচ করে আবাদের পদতাগের দাবি জানিয়েছেন।