সামরিক জোট ন্যাটোতে যুক্ত হলে🌃ও দেশের মাটিতে ঘাঁটি গড়তে দেওয়া হবে না বলে জানিয়েছেন ফিনল্যান্ডের প্রধানমন্ত্রী সানা মারিন। তাছাড়া পারমাণবিক অস্ত্রের প্রতি ঝোঁকার কোনো ইচ্ছেও ফিনিশ সরকারের নেই বলে সাফ জানিয়ে দেন তিনি।
ইতালিয়ান এক সংবাদপত্রে দেওয়া সাক্ষাৎকারে তিনি এসব কথা বলেন🥀। বৃহস্পতিবার ꦿ(১৯ মে) সাক্ষাৎকারটি প্রকাশিত হয়।
ন্যাটোতে যোগ দিতে বুধবার আনুষ্ঠানিকভাবে আবেদন করেছে ফিনল্যান্ড ও সুইডেন। ইউক্রেনে রাশিয়ার আগ্রাসনের কারণে তারা এই সিদ্ধান্ত নিয়েছে। তাদের দ্রুত সময়ের মধ্যে সদস্য করা হবে বলেও জানান ন্যাটোর মহাসচিব। স্বাভাবিকভাবে এই প্রকিয়ায় ৮ থেকে ১২ মাস সময় লাগে। এদিকে আবার তুরস্ক বাধা দিচ্ছে। দ♐ুই নর্ডিক দেশকে সামরিক জোটে দেখতে চান না রিসেপ তাইয়েপ এরদোয়ান।
ইতালির দৈনিক করিয়েরে দেলা সেরা’কে ফিনিশ প্রধানমন্ত্রী মারিন বলেন, “আমি মনে করি এই পর্যায়ে শান্ত থাকা উচিৎ। তুরস্ক ও অন্যান্য সদস্যদের সঙ্গে আলোচন♔া করা প্রয়োজন। বিদ্যমান সব প্রশ্নের উত্তর দেওয়া ও যেকোনো ভুল বোঝাবুঝি সংশোধন করা গুরুত্বপূর্ণ।”
মারিন আরও বলেন, “ন্যাটোর সঙ্গে পারমাণবিক অস্ত্র মোতায়েন বা ফিনল্যান্ডে ঘাঁটি গড়া হবে না। হেলসিঙ্কি এসব নিয়ে আলোচনা করেছে। আমি মনে করি না ফিনল্যান্ডে পারমাণবি🀅ক অস্ত্র মোতায়েন বা ন্যাটোর ঘাঁটি স্থাপনের কোনো আগ্রহ আছে।”
এদিকে একই কথা বলেছেন প্রতিবেশি সুইডেনের প্রধানমন্ত্রী ম🔜েগদালিনা অ্যান্ডারসন। ফিনিশদের মতো সুইডিশ মাটিতে ন্যাটোর ঘাঁটি বা পারমাণবিক অস্ত্র স্থাপন করতে দেওয়া হবে না।
১৯৫২ সাল থেকে ন্যাটোর সদস্য তুরক। দেশটি বলছে, কুর্দি জঙ্গিগোষ্ঠীর𝓀 সদস্যদের প্রতি সুইডেন ও ফিনল্যান্ডের সমর্থন ছিল। এতে নর্ডিক দেশগুলোর জোটভুক্ত হতে তাদের আপত্তি আছে। এছাড়া ২০১৯ সালে সিরিয়ায় তুরস্কের সামরিক অভিযানের জন্য আঙ্কারার ওপর অস্ত্র রপ্তানি 🔯নিষেধাজ্ঞা আরোপ করে ফিনিশ ও সুইডিশ সরকার।