২০০ বছরের বেশি সময় ꧂ধরে সব ধরনের সামরিক জোট থেকে আলাদা থেকেছে😼 সুইডেন। আর দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধে সোভিয়েত ইউনিয়নের কাছে পরাজিত হওয়ার পর জোটনিরপেক্ষ অবস্থান নিয়েছিল ফিনল্যান্ড।
তবে ইউক্রেনে রাশিয়ার আগ্রাসনের কারণে দেশগুলো দীর্ঘদিনের জোটনিরপেক্ষ অবস্থান থেকে সরে এসেছে। ২৪ ফেব্রুয়ারি রুশ বাহিনী ইউক্রেনে আক্রমণ করার আগ পর্যন্ত কোনো দেশেই ন্যাটোর সদস্য পদকে গুরুত্বসহকারে বিবেচনা করেনি। তবে বর্তমান পরিস্থিতিতে রাশিয়ার মতো প্রতিবেশীর আগ্রাসন থেকে বাঁচতে রাজনৈতিক ও সামরিক জোট🐼ে যুক্ত থাকাই সর্বোত্তম উপায় বলে মনে করছে দুই দেশ।
তাই উত্তর আটলান্টিক মহাসাগরীয় দেশগুলোর জোট ন্যাটোতে যোগ দেওয়ার ব্যাপারে এ সপ্তাহেই সিদ্ধান্ত নেবেন ফিনল্যান্ড ও সুইডেনের নেতারা। ওয়াশিংটন পোস্ট জানায়, ফ🌼িনল্যান্ডের প্রেসিডেন্ট ও উভয় দেশের শাসক দল আগামী কয়েক দিনের মধ্যে ন্যাটোতে যোগদানের পক্ষে সমর্থন জানাতে পারে। ফলꦇে শিগগিরই রাশিয়ার কাছের দুটি দেশকে সদস্য হিসেবে যুক্ত করতে পারবে ন্যাটো।
ইউরোপ ও আমেরিকার ৩০ দেশ নিয়ে গঠিত সামরিক জোট ন্যাটো। ইউক্রেনে রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিনের প্রতিহত করতে উল্লেখযোগ্য ভূমিকা রাখছে এই জোট। ফিনল্যান্ড ও সুইডেন জোটে যোগ দিলে, রাশিয়া সবদিক থেকে 🧔ন্যাটোভুক্ত দেশ দ্🐻বারা বেষ্টিত হয়ে যাবে।
ন্যাটো সদস্য পদ পাওয়ার জন্য ꦆউভয় দেশের পার্লামেন্টে সংখ্যাগরিষ্ঠ সমর্থন থাকলে, আনুষ্ঠানিক আবেদন প্রক্রিয়া শুরু হবে শিগগিরই। তবে 🔴রাশিয়ার হস্তক্ষেপের ভয়ে ফিনল্যান্ড বা সুইডেন কেউই এই সিদ্ধান্তের জন্য গণভোট আয়োজন করতে আগ্রহী নয়।