সম্প্রতি যুক্তরাজ্যে আশ্রয় প্রার্থীদের রুয়ান্ডা পাঠানোর সিদ্ধান্তের মধ্যে একই প𒈔্রস্তাব দিয়েছে ডেনমার্ক। যুক্তরাজ্য সরকারের মতো ডেনমার্কও একই সিদ্ধান্ত নেওয়া༺র কথা বলছে।
রয়টার্স বলছে, গত এক দশক আশ্রয়প্রার্থীদের প্রতি কঠোর আচরণের জন্য ব্যাপক সমালোচিতꦡ হয়েছে ডেনমার্ক সরকার। এর মধ্যে দে♔শটি নিজেদের শরণার্থী নীতি পরিবর্তন করেছে।
গত বছর ডেনমার্♛ক সরকার একটি আইন পাস করে। এতে ড্যানিশের মাটিতে কেউ আশ্রয়ের খোঁজে এলে তা💦কে সহযোগী দেশগুলোর শরণার্থী ক্যাম্পে পাঠানো হবে। কিন্তু এই নর্ডিক দেশের এমন সিদ্ধান্তে মানবাধিকার সমর্থকদের ক্ষোভের সৃষ্টি করেছে।
ড্যানিশ অভিবাসনমন্ত🦩্রী মাতিয়াস টেসফায়ে বুধবার রয়টার্সকে বলেন, “রুয়ান্ডা সরকারের সঙ্গে আমাদের সংলাপে আশ্রয়প্রার্থীদের স্থানান্তরের একটি প্রক্রিয়া অন্তর্ভুক্ত রয়েছে।”
ড্যানিশ অভিবাসনমন্ত্রী আরও বꦑলেন, “ভূমধ্যসাগরজুড়ে অভিবাসনপ্রত্যাশীরা প্রতিনিয়ত ঝুঁকি নিয়ে আশ্রয়ের খোঁজ করছে। মানব পাচারকারীদের অপরাধমূলক নেটওয়ার্ক এই কাজ কর꧟ছে। আমাদের চুক্তির লক্ষ্য হবে শরণার্থীদের জন্য মর্যাদাপূর্ণ অবস্থান নিশ্চিত করা।”
মন্ত্রী বলছেন, “ডেনমার্ক এখনো রুয়া😼ন্ডার সঙ্গে চুক্তি করেনি। তবে আগামী সপ্তাহের বৃহস্পতিবার পার্লামেন্টে অভিবাসন বিষয়ে একটি ব☂ৈঠক ডাকা হয়েছে। রুয়ান্ডার সঙ্গে এই সম্ভাব্য চুক্তির জন্য সরকারের সংসদীয় সমর্থন প্রয়োজন।”
এদিকে আ🐽শ্রয়ের খোঁজে যুক্তরাজ্যে পাড়ি দেওয়া বেশ প্রার্থীদের রুয়ান্ডা প💝াঠাচ্ছে দেশটির সরকার। এই কাজ করে ব্রিটিশ সরকার আন্তর্জাতিক আইনের লঙ্ঘন করেছে বলে জানিয়েছে জাতিসংঘ।
যদিও ব্রিটিশ প্রধা🐽নমন্ত্রী বরিস জনসন বিশ্বাস করেন, কাজটি ♓আন্তর্জাতিক আইন মেনে চলছে।
ব্রিটিশ সরকার বলছে, আশ্রয়প্রার্൩থীদের চলতি সপ্তাহের মধ্যে রুয়ান্ডায় পাঠানো 💝শুরু হবে। প্রাথমিকভাবে একক পুরুষদের পাঠানো হবে। যারা ছোট নৌকা বা লরিতে করে যুক্তরাজ্য প্রবেশ করেছে। পরে পরিবারসহ অন্যান্য যারা এসেছে তাদের পাঠানো হবে।