করোনার প্রকোপে আবারও দিশেহারা ভারত। গত ২৪ ঘণ্টায় দেশটিরে আক্রান্ত হয়েছেন ১ লাখ ৫৯ হাজার ৬৩২ জন। আক্রান্তের হার বেড়ে দাঁড়িয়েছে ১০ দশমিক দুই এক শতাংশে।
২০২১ সালের এপ্রিলে ভারতে সর্বোচ্চ দৈনিক সংক্রমণের সময়ের চাইতেও এই হার অনেক বেশি। যদিও সেবার সর্বোচ্চ আক্রান্তের সংখ্যা রেকর্ড হয়েছিল দেড় কোটি।
সোমবার পর্যন্ত ২৭টি রাজ্য ও কেন্দ্রশাসিত অঞ্চলে ওমিক্রন শনাক্ত হয়েছে ৩ হাজার ৬২৩ জনের। দেশটিতে এ পর্যন্ত মোট আক্রান্তের সংখ্যা দাঁড়াল ৩ কোটি ৫৫ লাখ ২৮ হাজার ৪ জনে। 🍒;পাশাপাশি সুস্থতার হারও ৯৬ দশমিক ৯ আট শতাংশে নেমে এসেছেꦆ।
সোমবার ভারতের স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের আনুষ্ঠানিক বিবৃতি থেকে এসব তথ্য জানায় এনডিট🍸িভি। পাশাপাশি দেশব্যাপী টিকা কর্মসূচীতে এ পর্যন্ত টিকা প্রাপ্তের সংখꦿ্যা ছাড়িয়ে গেছে দেশে দেড়শ কোটি।
এর আগে ৬ জানুয়ারি এক দিনে নতুন আক্রান্ত হন ৯০ হাজার ৯২৮ জন। আর সরকারি তথ্য অনুযায়ী দেশটিতে করোনায় এ পর্যন্ত মোট ৪ লা൲খ ৮৩ হাজার ৪৬৩ জন করোনা আক্রান্তের মৃত্যু হয়েছে।
যদিও এক গব🅺েষꩲণায় দেখা যাচ্ছে, এই সংখ্যা ৩০ লাখের বেশি। গবেষকদের দাবি, সংক্রমণের দ্বিতীয় ঢেউয়ের সময়েই ভারতে প্রাণ হারিয়েছেন ২৭ লাখ মানুষ। হিন্দুস্তান টাইমসের খবরে প্রকাশিত হয়েছে এই তথ্য।
কানাডার সেন্টার ফর গ্লোবাল হেলথ রিসার্চের বিজ্ঞানীরা এই গবেষণা চালিয়েছেন। ভারতের জাতীয় সমীক্ষা ও দুটি সরকারি তথ্য ভাণ্ডারের꧟ তথ্য থেকে এই গবেষণা চালান তারা।
গবেষণা পত্রে তারা প্রমাণ দেখিয়েছেন করোনা আক্রান্তদের আসল মৃত্যুর সংখ্যা ৩০ লাখের বেশি। গবেষকরা জানান, ভারত সরকারের হেলথ ম্যানেজমেন্ট ইনফর্মেশন সিস্টেম থেকে করোনা মৃত্যুর হিসাবসংক্রান্ত সরকারি তথ্য পেয়েছেন তা🦂রা।