দেশের সকল স্কুলের শুধু প্✃রথম নয়, দ্বিতীয় থেকে নবম শ্রেণিতে ভর্তির ক্ষেত্রেও শিক্ষার্থীদের বয়স জাতীয় শিক্ষানীতি-২০১০ অনুযায়ী নির্ধারণ করে দিয়েছে সরকার।
শিক্ষার্থী ভর্ত🔯ির সংশোধিত নীতিমালায় বলা হয়েছে, দ্বিতীয় শ্রেণিতে শিক্ষার্থী ভর্তির জন্য বয়স ৭ বছরের বেশি, তৃতীয় শ্রেণিতে ৮ বছরের বেশি, ষষ্ঠ শ্রেণিত🐎ে ১১ বছরের বেশি ও সপ্তম শ্রেণিতে ১২, অষ্টম শ্রেণিতে ১৩ ও নবম শ্রেণিতে ভর্তির ন্যূনতম বয়স ১৪ বছর।
এর আগে সোমবাౠর (৩ জানুয়ারি) শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষ🅷া অধিদফতরের (মাউশি) উপ-সচিব আলমগীর হুছাইন স্বাক্ষরিত সরকারি মাধ্যমিক বিদ্যালয়ে শিক্ষার্থী ভর্তির সংশোধিত নীতিমালায় এ তথ্য জানানো হয়েছে।
জানা গেছে, শুধু প্রথম শ্র⛎েণিতে ভর্তির বয়স জাতীয় শিক্ষানীতি-২০১০ অনুযায়ী ৬ বছরের বেশি নির্ধারণ করা হয়েছিল।
সেই নির্দেশনা অনুসারে, ⛄♛পরবর্তী শ্রেণিতে শিক্ষার্থী ভর্তির বয়স নির্ধারণ করা হলেও অনেক শিক্ষার্থী ভর্তি হতে পারছিলেন না।
পরে মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা অধিদপ্তরের কর্মকর্তারা জানিয়েছিলেন, সরকারি স্কুলে প্রথম শ্রেণি ছাড়া অন্য🍰ান্য শ্রেণিতে ভর্তির বয়সে বাধ্যবাধকতা নেই। সে নির্দেশনা অনুসারে অনেক স্কুলে শিক্ষার্থী ভর্তি করা হয়েছে। কিন্তু ভর্তি প্রক্রিয়া শেষ হওয়ার পর জাতীয় শিক্ষানীতি অনুসারে দ্বিতীয় থেকে নবম শ্রেণিতে ভর্তির বয়স নির্ধারণের নির্দেশনা দিয়ে সংশোধিত নীতিমালাটি ꦚজারি করল মাউশি।
সংশোধিত নীতিমালা অনুযায়ী, প্রথম শ্রেণির বয়সের ভিত্তিতে দ্বিতীয় থেকে নবম শ্রেণিতে ভর্তির বয়স নির্ধারণ করা হবে। এ ক্ষেত্রে 🔯দ্বিতীয় শ্রেণিতে শিক্ষার্থী ভর্তির জন্য বয়স সাত বছরের বেশি, তৃতীয় শ্রেণিতে ভর্তির বয়স আট বছরের বেশি, ষষ্ঠ শ্রেণিতে ▨ভর্তির বয়স ১১ বছরের বেশি ও সপ্তম শ্রেণিতে ভর্তির বয়স ১২ বছরের বেশি হতে হবে।
তবে ভর্তির বয়সের ঊর্ধ্বসীমা সংশ্লিষ্ট বিদ্যালয় নির্ধারণ করবে। শিক্ষার্থীর বয়স নির্ধারণের জন্য ভর্তির আবেদন ফরমের সঙ্গে অনলাইনে জন্মনিব🍸ন্ধন সনদের সত্যায়িত কপি জমা দিতে হবে।
এদিকে সরকারি স্কুলে শিক্ষার্থী ভর্তি প্রক্রিয়া ৩১ 💯ডিসেম্বরের মধ্যে শেষ করার নির্দেশনা দিয়েছিল সরকার। সে অনুযায়ী বেশিরভাগ সর🔜কারি স্কুলে শিক্ষার্থী ভর্তির প্রক্রিয়া শেষ।
কিন্তু ভর্তির সময় পার হয়ে যাওয়ার পর সোমবার সরকারি স্কুলের ভর্তির সংশোধ༒িত নীতিমালা জারি করা হলো।