চায়না কমলা চাষে ইউসুফের সাফল্য

মো. নয়ন হোসেন, বেনাপোল (যশোর) প্রকাশিত: নভেম্বর ১৫, ২০২২, ১০:০২ এএম

যশোরের শার্শা উপজেলার যাদবপুর গ্রামে চায়না কমলা চাষ করে ব্যাপক সাফল্য পেয়েছেন ব্যবসায়ী ইউসুফ আলী। তার তিন বিঘা জমির বাগানেꦯর প্রতিটি গাছে থোকায় থোকায় কমলা ধরেছে। কমলা দেখতে আকারে যেম🔯ন বড়, স্বাদেও তেমনি খুব মিষ্টি। প্রতিদিন এই বাগান দেখতে ভিড় করছেন বিভিন্ন এলাকার চাষিরা। ভালো ফলন দেখে উৎসাহী হয়ে অনেকেই কমলা চাষের উদ্যোগ নিচ্ছেন।

বাগান ঘুরে দেখা গেছে, হলুদ রঙের থোকায় থোকায় কমলায় ছেয়ে গেছে পুরো বাগান, যা দেখে যে কারোরই মন ভরে উঠবে। ক𒁏মলাবাগান দেখতে প্রতিদিনই দেশের বিভিন্ন জেলা থেকে আসছের দর্শনার্থীরা।

মহেশপুর থেকে বাগান দেখতে আসা মিজানুর হোসেন বলেন, “দেশের আবহ🌳াওয়া অনুকূল না 𒐪হওয়ায় সাধারণত চায়না কমলার ফলন ভালো হয় না। কিন্তু আমাদের সে ধারণা পাল্টে দিয়েছে ইউসূফ আলী। বাগানে প্রতিটি গাছে কমলার ফলন দেখে আমরা অভিভূত হয়েছি।”

গদখালী থেকে আসা আলী হ𓂃োসেন বলেন, “বাং🐎লাদেশের মাটিতে এত সুন্দর মিষ্টি ও সুস্বাদু কমলা হতে পারে ধারণা ছিল না। ইউসুফের বাগানে না এলে এটা বুঝতে ও জানতে পারতাম না। এখানে এসে গাছে ফল দেখে খুবই ভালো লাগছে।”

চায়না কমলাচাষি ইউসুফ আলী সংবাদ প্রকাশকে বলেন, “দুই বছর আগে তি💦ন বিঘা জমিতে ৩৫০টি কমলার চারা দিয়ে বাগান গড়ে তুলি। বাগানে কাজ করছে ১০-১৫ জন শ্রমিক। ভালো পরিচর্যার কারণে ফলনও ভালো হয়েছে। চলতি 𒆙বছর প্রতিটি গাছ থেকে ৪০-৫০ কেজি ফলন পাওয়া যাবে।”

ইউসুফ আলী আরও জানান, এক বিঘা জমিতে উৎপাদিত চায়না কমলা বিক্রি করে সব খরচ বাদ দিয়ে বছরে দুই থেকে তিন লাখ টাকা আ🐈য় করা সম্ভব।